আদালতে ঠাঁই মিলছে না লকডাউনে গ্রেপ্তার আসামিদের।
ঢাকার আদালত যেন ছোট তরী। ঠাঁই মিলছে না লকডাউনে আইন না মানায় গ্রেপ্তার আসামিদের। একেকটি প্রিজনভ্যানে গাদাগাদি করে আদালতে আনা হচ্ছে,শখানেক আসামিকে। আজ হাজির করা হয় ৬৪৬ জনকে। কারও কারও অভিযোগ, অকারণে তাদের ধরে আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, আইন না মানায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের।
গাড়ি ভরে আসছে আসামি। অপরাধ একটাই, কেউই মাস্ক পরেননি। কারও মাস্ক ছিলো থুতনির নিচে। কেউ আবার কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধরা পড়ে পুলিশের হাতে।
লকডাউন শুরুর পর থেকে, যারা অপ্রয়োজনে ঘর বের হয়েছেন তাদের গ্রেপ্তার করা হয় ডিএমপি অ্যাক্টে। প্রতিদিন এমন প্রায় ৫০০ জনকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়।
সবারই অভিযোগ, একটু নিচে নেমেছিলেন মাস্ক ছাড়া। আর তাতেই ধরে নেয় পুলিশ।
ঢাকার আদালতে মানুষের তিল ধারনের জায়গা নেই। একজন গ্রেপ্তার হওয়ার পর ছুটে এসেছেন প্রায় ৩ জন। অজানা ভয়ে সারা দিন বসে ছিলো কারও কারও পরিবার।
হাজতখানাতেও জায়গা না থাকায় প্রিজন ভ্যান থেকে নামানো যায়নি অনেক আসামিকে। দুপুরের পর আসেন বিচারক, এরপর একে একে মুক্তি মেলে সবার।
যারা ১০০ টাকাও জরিমানা দিতে ব্যর্থ হন তাদের সহায়তা করেছে কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি বলছেন, আইন না মানার কারণেই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 