সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬৯
সিলেটে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি বেড়েই চলছে। মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এই অঞ্চলে এ পর্যন্ত ৪২৫ জনের মৃত্যু ঘটেছে। এছাড়া শনাক্তের সংখ্যা ২৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শেষ ২৪ ঘন্টায় সিলেট অঞ্চলে ১ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি ৬৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘন্টায় মারা যাওয়া ব্যক্তি সিলেট জেলার বাসিন্দা। নতুন শনাক্তকৃত ৬৯ জনের মধ্যে ৪৮ জনই সিলেট জেলার বাসিন্দা। এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলার ৪ জন, হবিগঞ্জ জেলার ৬ জন এবং মৌলভীবাজারের ১১ জন রয়েছেন।
শেষ ২৪ ঘন্টায় সিলেটে ৬২ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তাদের ৫৫ জনই সিলেট জেলার বসিন্দা। এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলার ৭ জন রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২৩ হাজার ২২১ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ২৫৮ জন, সুনামগঞ্জে ২ হাজার ৮৪৭ জন, হবিগঞ্জে ২ হাজার ৫৩১ জন ও মৌলভীবাজারে ২ হাজার ৫৮৪ জন রয়েছেন।
সিলেট বিভাগে এ পর্যন্ত ৪২৫ জন করোনাভারাইরাসে আক্রান্ত রোগী মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে সিলেট জেলায় সর্বোচ্চ ৩৪৭ জন, সুনামগঞ্জে ৩০ জন, হবিগঞ্জে ১৮ জন এবং মৌলভীবাজার জেলায় ৩০ জন রয়েছেন।
সূত্র জানায়, বিভাগে এ পর্যন্ত ২১ হাজার ৭৭৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছেন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় ১৪ হাজার ৬১৪ জন, সুনামগঞ্জের ২ হাজার ৭৪২ জন, হবিগঞ্জের ২ হাজার ৮০ জন এবং মৌলভীবাজার জেলার ২ হাজার ৩৪৩ জন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ২৩৬ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে ২০৩ জন, সুনামগঞ্জের হাসপাতালে ২ জন, হবিগঞ্জের হাসপাতালে ৬ ও মৌলভীবাজারের হাসপাতালে ২৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. সুলতানা রাজিয়া জানান, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন আরও ৬৯ জন এবং সুস্থ হয়ে উঠেছেন আরও ৬২ জন। এসময়ে সিলেট বিভাগে আরও ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।’

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 