সংক্রমণ উর্ধ্বমুখী হওয়ায় একে একে লকডাউন হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা।

সীমান্ত জেলায় প্রাণহানি ও সংক্রমণ উর্ধ্বমুখী। তাই একে একে লকডাউন হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। এবার বিশেষ লকডাউন ঘোষণা করা হলো সাতক্ষীরা জেলায়। যা আগামী শনিবার থেকে চলবে টানা ৭ দিন।
নওগাঁ পৌরসভা ও নিয়ামতপুর উপজেলায় লকডাউন চলছে। ফাঁকা স্থানে বাজার বসার কথা থাকলেও মানছেন না ব্যবসায়ীরা। শহরের বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। নিয়ম না মেনে চলাচল করায়, মোটরসাইকেল, সিএনজিসহ বিভিন্ন যানবাহনে মামলা দেয়া হয়। জরিমানা করা হয় বেশ কয়েকজনকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে টানা ১০ দিন ধরে লকডাউন চলায় কিছুটা কমেছে সংক্রমণ।
আশঙ্কাজনকহারে সংক্রমণ বাড়ায় এবার লকডাউনে যাচ্ছে সাতক্ষীরা জেলা। শনিবার থেকে টানা ৭ দিন চলবে। আর ঝিনাইদহের সীমান্তবর্তী বাওলী গ্রাম লকডাউন করেছে প্রশাসন। রাতে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে ৬টি ইউনিয়নে। করোনা সংক্রমণ রোধে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদার ৭টি গ্রাম লকডাউন করা হয়েছে।
রাজশাহী মেডিকেলে করোনায় মৃত্যু তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। একদিনে প্রাণহানি আরও ৯ জনের। এ নিয়ে গত সাতদিনে মারা গেছে ৩৮ জন।
মৌলভীবাজারে বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। শনাক্তের হার প্রায় ২০ শতাংশ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফেরত ৬৯ জনের মধ্যে করোনা মিলেছে ১৭ জনের শরীরে। তাদের হাসপাতালের আইসোলেশন সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।
এছাড়া শুক্রবার থেকে খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা ও খালিশপুর থানা এলাকায় বন্ধ থাকবে দোকানপাট।