ওসমানীনগরে বাসচাপায় পৃষ্ঠ প্রবাসী।
ওসমানীনগরে যাত্রীবাহী বাসের চাকায় পৃষ্ঠ হয়ে চান মিয়া নামে এক প্রবাসী নিহত হয়েছেন।
তিনি গোয়ালাবাজার ইউনিয়নের করনসী দক্ষিণপাড়া গ্রামের আবদুল মজিদের ছেলে।
বুধবার বিকেলে গোয়ালাবাজার এলাকায় এ দুঘৃটনাটি ঘটে। ঘটনায় গুরুতর আহত আরও ৩ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, দুর্ঘটনার পরপর বিক্ষুব্ধ মহাসড়ক অবরোধসহ ৫টি বাস ভাঙচুর করে এবং দুর্ঘটনা কবলিত বাসে আগুন লাগিয়ে দেয়। বেপরোয়া গতির কারণে এ ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, চান মিয়া তার নববিবাহিতা স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকাসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গোয়ালাবাজারে আসেন। বাজার শেষে যাত্রী চাউনির সামনে দাঁড়িয়ে এসে দাঁড়ান। এসময় শেরপুরগামী বেপরোয়া গতির যাত্রীবাহী বিরতিহীন বাস (ঢাকা মেট্রো-জ- ১১-২২৬৪) একটি অটোরিকশা ও ব্যাটারি চালিত রিকশাকে চাপা দিয়ে তাদের উপর তুলে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান চান মিয়া। আহত অবস্থায় করণসী গ্রামের চুনু মিয়াসহ অজ্ঞাত আরও দুজনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। নিহত চাঁন মিয়া প্রায় এক মাস পূর্বে দেশে এসে গত ২৫ ডিসেম্বর দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে জানা যায়, লোকাল বিরতিহীন বাসগুলো নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে না পৌঁছালে জরিমানা গুণতে হয়। যাত্রী উঠানোর কাজে সিলেটের ৩টি স্থানে দীর্ঘ সময় ব্যয় করার পর সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌছাতে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে থাকে। যার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণ দিতে হয় সাধারণ মানুষকে। এছাড়া এই গাড়িগুলো গোয়ালাবাজার, তাজপুরসহ বিভিন্ন বাজার এলাকায় মহাসড়কের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করে আসলেও বিষয়টি দেখা কেউ নেই।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে ওসমানীনগর থানার ওসি শ্যামল বণিক বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। দুর্ঘটনার পরপর স্থানীয় জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণের আনতে সক্ষম হই।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 