ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা স্মরণ করলেন ড. নাছিম আখতার।
মহান ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে এই আন্দোলনে জীবন উৎসর্গকারী শহীদ এবং এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় অবদানের কথা স্মরণ করেছেন চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ নাছিম আখতার।
শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে ‘ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই আজ আমরা স্বাধীন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথির বক্তব্য তিনি ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা তুলে ধরেন।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মাহববুব উদ্দিন বীর বিক্রমের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রফেসর ড. মোঃ নাসিম আখতার বলেন, ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের ক্রান্তিলগ্নেও মুজিব জেলে বন্দি ছিলেন। সে সময় জেলে থেকে ছাত্রদের আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন আহমদ জেলের ভেতর অনশন ধর্মঘট পালন শুরু করেন।
তিনি বলেন, এর মধ্যে ছাত্র নেতৃবৃন্দ তাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সময়ে সময়ে জেলখানায় গিয়ে শেখ মুজিবের সাথে পরামর্শ করে আসতেন। ওই সময়ে শেখ মুজিব ছিলেন আওয়ামী মুসলিম লীগের যুগ্ম সম্পাদক এবং কার্যত দলের অন্যতম নীতি নির্ধারক। ভাষার এই মাসে শ্রদ্ধা ভরে সম্মান করি বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় জীবন উৎসর্গকৃত শহীদদের এবং কৃতজ্ঞ চিত্তে স্বীকার করি ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় অবদানকে।
তিনি আরও বলেন, ২১ ফেব্রুয়ারি ছাত্রদের খণ্ড খণ্ড মিছিলে পুলিশ বেপরোয়া লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস প্রয়োগ করে। এক পর্যায়ে ছাত্ররা প্রতিবাদ জানানোর জন্য পরিষদ ভবনের দিকে যাওয়ার সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের কাছে পুলিশ গুলি চালিয়ে রফিক উদ্দিন, জব্বার ও আবুল বরকতকে হত্যা করে।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মতিউর রহমান লাল্টুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হাবিবুর রহমান, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোঃ সাদেকুল আরেফিন, এবিএম ফারুক, প্রফেসর ড. শেখ আবদুল্লাহ আল মামুন, ড. আসাদুজ্জামান চৌধুরী ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 