মিয়ানমারে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে দানা বাঁধছে ক্ষোভ।
মিয়ানমারে সেনা শাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছে গণতন্ত্রপন্থীরা। রাজধানী নেপিদো ও ইয়াঙ্গুনের রাজপথে বিক্ষোভ করেছেন হাজারো মানুষ। এতে ছাত্র-শিক্ষকের পাশাপাশি যোগ দেন আইনজীবীরা। দাবি জানান, সু চিসহ সব রাজবন্দীর মুক্তির। আন্দোলন দমাতে মিয়ানমারে ইন্টারনেট সুবিধা বন্ধ রেখেছে জান্তা সরকার।
মিয়ানমারজুড়ে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে জোরালো হচ্ছে বিক্ষোভ। প্রথমে রাতের আঁধারে থালা-বাসন বাজিয়ে প্রতিবাদ হলেও এবার রাজধানী নেপিদো এবং ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় নেমেছেন মানুষ। লাল পোষাক পরে এনএলডির পতাকা হাতে ‘সেনাশাসনের পতন আর গতণতন্ত্রের পক্ষে শ্লোগান দেন তারা। সু চিসহ সব রাজবন্দীর মুক্তি চান।
এক শিক্ষিকা বলেন, জোর করে ক্ষমতা দখল করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। আমাদের গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে অসম্মান করেছে তারা। কোনভাবেই এই অবৈধ সরকারের সাথে কাজ করবো না আমরা।
আন্দোলনরত এক ছাত্র জানান, আমাদের মতো ছাত্রদেরই এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতে হবে। যেকোন মূল্যে সেনা সরকারের পতন ঘটাবো আমরা।
আইনজীবী মাউং জাও বলেন, সু চি ও রাষ্ট্রপতির নিঃশর্ত মুক্তি পেতে কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু সু চির সাথে দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না আমাদের। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে আইনি কাজ।
আন্দোলন দমাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পর গোটা মিয়ানমারে ওয়াইফাই এবং মোবাইল ফোনের ইন্টারনেট সুবিধা বন্ধ রাখা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 