ভরা মৌসুমে আসছে ভারতের পেঁয়াজ; লোকসানের শঙ্কায় চাষীরা।
দেশের ভরা মৌসুমে আসছে ভারতের পেঁয়াজ। এ অবস্থায় লোকসানের শঙ্কায় মাঠ পর্যায়ের চাষীরা। অর্থনীতিবিদদের মতে, ভারত থেকে পেঁয়াজ আনায় লাভবান হবে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী। তবে বাণিজ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে আবারও শুল্ক আরোপের কথা ভাবছে সরকার।
সেপ্টম্বর থেকে নভেম্বর। মৌসুম নয়, তাই আবাদ হয় না পেঁয়াজ। ফলে নির্ভরতা আমদানিতে। কৃষিমন্ত্রণালয়ের হিসেবে, দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন ঘাটতি ৮ লাখ টন। যা পূরণ হয় ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, মিশর ও তুরষ্কসহ নানা দেশের পেঁয়াজ আমদানির মাধ্যমে। কিন্তু বিপত্তি ঘটে যখন ভারত বন্ধ করে পেঁয়াজের রপ্তানী।
কৃষি বিপনণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত ৪ বছরের অমৌসুমে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। ২০১৭ সালে সর্বোচ্চ দাম ছিল ১২৫ টাকা। ২০১৮ সালে ১০০ টাকা, ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা এবং গেল বছর পেঁয়াজের দাম উঠেছিল ১১১ টাকা পর্যন্ত। কিন্তু উল্টো চিত্র দেখা দেয় ভরা মৌসুমে। এসময় কৃষকরা পেঁয়াজের দাম পেয়েছে ১৮ থেকে ৪১ টাকা পর্যন্ত।
কৃষি অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশীয় চাষীদের সুরক্ষা করে বাজার স্থিতিশীল রাখতে দরকার সরকারের নীতি সহায়তা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রীর দাবি, ভোক্তা এবং উৎপাদকের স্বার্থ রক্ষায় নেয়া হচ্ছে পদক্ষেপ।
দেশে ৩০ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন মাত্র ২২ লাখ টন।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 