রাঙামাটিতে,পাগলিটি মা হয়েছে, বাবা হয়নি কেউ।
রাঙামাটিতে এক মানসিক ভারসাম্যহীন এক মহিলার গর্ভে জন্ম নিল ফুটফুটে এক শিশু। রোববার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রাঙামাটি হাসপাতালে এই মহিলার গর্ভে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করে। তবে এই সন্তানের পিতা কে, সেটা জানেন না কেউ। রাস্তার ধারে পড়ে থাকা ভারসাম্যহীন। এই মহিলার গর্ভে শিশু জন্ম নিয়ে এলাকায় কৌতুহল জন্ম দিয়েছে।
এদিকে শিশু জন্ম দেয়ার পর তাকে দত্তক নেয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কয়েকজন।
সমাজ সেবা বলছে, প্রচলিত আইন অনুসারে শিশুটিকে দত্তক দেয়ার প্রক্রিয়া নেয়া হবে। তবে নবাগত শিশুটির পিতা কে তা নিয়ে কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছে। ভারসাম্যহীন এক নারীর সাথে এই ধরনের বর্বর কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ জানান এলাকাবাসী।
রির্জাভমুখ এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মইন উদ্দিন সেন্টু জানান, আমাদের এলাকার রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়াতেন মানসিক ভারসাম্যহীন এই নারী। সকালে মহিলাটি রাস্তার মধ্যে ব্যথায় গড়াগড়ি করতে দেখে স্থানীয় কয়েকজন মিলে রাঙামাটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখানে মহিলাটি কন্য সন্তান জন্ম দেয়। ভারসাম্যহীন এক নারীর সাথে এই ধরনের বর্বর কর্মকাণ্ডে তীব্র নিন্দা জানাই। এই ঘটনার সাথে জড়িতকে খুঁজে বের করে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা জরুরি।
হাসপাতাল সূত্র অনুযায়ী, রাঙামাটিতে গত দেড় দশকে আরো দুই মানসিক ভারসাম্যহীন নারী বাচ্চা প্রসব করেন।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা হালিমা বেগম জানান, কয়েক মাস ধরে সে গর্ভবতী হয়েছে এমনটা উপলব্ধি করতে পেরে বিভিন্ন সময়ে আমারা খাবারও দিতেন। খোঁজ খবর রাখতাম। ভালো ঘরের কেউ নিতে চাইলে তাদের কাছে দিব, না হয় শিশুটিকে আমরাই লালন পালন করবো।
এদিকে পিতৃপরিচয়হীন এই শিশুটিকে দত্তক নেয়ার জন্য হাসপাতালে শিশুটির দেখভাল করছেন এক নারী। তিনি বলেন, ১০/১২ বছর সংসার করেও আমার কোনো সন্তান হয়নি। তাই খবর শুনে হাসপাতালে ছুটে আসি। সকাল থেকে শিশুটিকে দেখাশুনা করছি। সকালের কাছে অনুরোধ এই শিশুটিকে দেখাশুনার জন্য যেন আমাকেই দেয়া হয়।
রাঙামাটি সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ওমর ফারুক বলেন, খবরটি শুনে আমরা সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। আপতত সে হাসপাতালে থাকবে। কেউ যদি শিশুটিকে নিতে চায় তাহলে জেলা শিশু কল্যাণ বোর্ডের সিন্ধান্তে মাধ্যমে নিতে হবে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 