রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে গোটা দেশ: প্রধানমন্ত্রী।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিক, উন্নত ও বহুমূখী করতে চায় সরকার। সকালে গণভবন থেকে যমুনা নদীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জানান, রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে গোটা দেশ।
যমুনা নদীর ওপর নির্মিত হতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ডেডিকেটেড রেল সেতু। ৪.৮ কিলোমিটার এ সেতুর ফলে, বাড়বে রেলের গতি, কমবে পরিচালন ব্যায়। যা চালু হবে ২০২৪ সালের আগস্টে।
গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় রেল সহ সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারের পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি জানান, এতে ত্বরান্বিত হবে আর্থ সামাজিক উন্নয়ন।
প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য সব সরকার রেলের উন্নতি তো করেই নি, বরং নিয়ে গিয়েছিলো ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
এ রেল সেতু দেশের আভ্যন্তরীণ রেল যোগাযোগের পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কে যুক্ত হতেও ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 