Sobujbangla.com | সিলেটে কিশোরীর লাশ উদ্ধার আত্মহত্যা না পরিকল্পিত হত্যা।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

সিলেটে কিশোরীর লাশ উদ্ধার আত্মহত্যা না পরিকল্পিত হত্যা।

  |  ১৭:০৮, অক্টোবর ৩১, ২০২০

কিশোরী গৃহপরিচারিকার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 
গাইনি চিকিৎসক ডা. জামিলা খাতুনের বাসা থেকে
আবাসিক এলাকার ৪ নং গলির ৪৩ নং বাসা থেকে কিশোরীর লাশ
সিরি কোটার নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত কিশোরী জান্নাত আক্তার রিনা (১৪) সিলেট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বতুমারা গ্রামের আবদুল মালিকের কন্যা। এদিকে, রিনাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করছে তার পরিবার।
রিনা বেগম এর পরিবার বলে যে রিনা তাদেরকে অনেকবার বলেছে জামিলা খাতুন এর ছোট ছেলে তাকে বিরক্ত করতো এবং গায়ে হাত দিত।
তবে গাইনী চিকিৎসক জামিলা বলছেন, এটি আত্মহত্যা।
জানা গেছে, জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগের প্রধান ডা. জামিলা খাতুনের বাসায় কাজ করছিল জান্নাত আক্তার রিনা। প্রায় ৮ বছর ধরে তার বাসায় পড়ালেখার পাশাপাশি গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ করতো।
শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ডাক্তার জামিলা খাতুন বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর মেডিকেল পড়ুয়া কন্যা তাঁকে ফোন করে বলেন, রিনা ঘরের ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছে।
পরে ঘরের আরও কাজের লোক ও ডা. জামিলার মেয়ে মিলে রিনার দেহ নিচে নামান। বিষয়টি জেনে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার ও জামিলা খাতুন এর স্বামী পুলিশকে খবর দেন এবং বাসায় চলে আসেন তিনিও।

খবর পেয়ে সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে লাশ উদ্ধার করে।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো:সেলিম মিয়া বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ এদিকে উদ্ধার করে লাশ। ওর গলার নিচ আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যাই। তবে ময়নাতদন্তে জানা যেতে পারে প্রকৃত কারন। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান ওসি।তবে ময়না তদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে।

মৃত রিনা বেগম এর মা বোন মনে করেন যে তাদের মেয়েকে নির্যাতন করে ধর্ষণ করে মারা হয়েছে।
তাহা আত্মহত্যা বলে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ছে।
কারন তারা ডাক্তার এবং প্রভাবশালী।

রহস্যজনক মনে হয় যে সময় মেয়েটি আত্মহত্যা করে তারা বলে সেই সময় গড়ে দুজন পুরুষ লোক ঘরে ছিল। পুরুষ লোককে না ডেকে দুইজন মহিলা জমিলা খাতুন এর মেয়ে এবং কাজের মেয়ে তারা বলে তারাই নামিয়েছে এতেই বোঝা যায় দুইজন পুরুষ মানুষ রেখে তারা কিভাবে লাশটা নিচে নামায়
তাতেই রহস্যজনক মনে হয়।

জামিলা খাতুন এবং জামিলা খাতুন এর স্বামীর কল রেকর্ড চেক করলেই পেয়ে যাবে মেয়ে সেই সময়ে কি বলেছে। তাদেরকে যে আত্মহত্যা না আর কিছু বলেছে তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই অসহায় মেয়ের বিষয়টি যদি খতিয়ে দেখেন তাহলে সমাধান আসবে মনে করেন
সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীরা মনে করেন ও স্থানীয় লোকজন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ