সংঘাত আতঙ্কে রোহিঙ্গারা স্থানীয়রা আতঙ্কিত।
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘাত আতঙ্কে অন্যত্র আশ্রয় খুঁজছে সাধারণ রোহিঙ্গারা। সংঘাতের পেছনে প্রত্যাবাসন বন্ধ করতে মিয়ানমারের ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।
উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পের বেশ কয়েকটি এলাকার বাজারের দোকান থেকে চাঁদা আদায়, মাদকপাচার, স্বর্ণ চোরাচালান, পতিতাবৃত্তিসহ নানা অপরাধে জড়িত হয়ে পড়েছে রোহিঙ্গাদের কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ। এ নিয়ে পুরোনো ও নতুন রোহিঙ্গাদের নিয়ে গঠিত সন্ত্রাসী গ্রুপ মুন্না বাহিনী ও আনাস বাহিনীর মধ্যে গত কিছুদিন ধরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘাত চলে আসছে। সেটাই সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এতে গত ৪ অক্টোবর দুই জন নিহত, পরদিন আহত একজনের মৃত্যু হয়। এছাড়া আহত হয় অনেকে। দু’পক্ষের হামলা পাল্টা-হামলার ধারাবাহিকতায় গত ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় সংঘর্ষে নিহত হয় ৪ জন এবং আহত অন্তত ১০ জন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। গেল কয়েকদিনের সংঘর্ষে চরম আতঙ্কের মধ্যে আছেন স্থানীয়রাও।
সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় না আনা হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
কক্সবাজার বাঁচাও আয়াছুর রহমান বলেন, আমি মনে করি সংঘাতের ঘটনাটি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বন্ধে মিয়ানমারের কূটকৌশল।
অপরদিকে পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জর ডিআইজি আনোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান জোরদার করা হয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদারক করছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 