সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
সম্প্রতি টানা দাবদাহের কারণে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। কমেছে সবকটি নদ-নদীর পানি। ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা না থাকায় বন্যার আশংকাও নেই। তবে, সিলেটের বিভিন্ন স্থানে হালকা ও মাঝারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, দাবদাহের কারণে ফেঞ্চুগঞ্জের কুশিয়ারা পয়েন্ট ছাড়া সবকটি নদ-নদীর পানি কমেছে। টানা বৃষ্টিপাত আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চলে তৃতীয়বারের মত দেখা দিয়েছিলো বন্যা। সুরমা, কুশিয়ারা-সারীসহ সকল নদীর পানি বেড়ে আশপাশের ঘরবাড়ি তলিয়ে যায়। দেখা দেয় দুর্ভোগ। তৃতীয় দফা বন্যায় রাস্তাঘাটসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। দাবদাহের শুরু হলে নদ-নদীর পানি দ্রুত নামতে শুরু করলেও প্রায় স্থির ছিলো কুশিয়ারার পানি। কিন্তু সময়ে সময়ে ধীর গতিতে কমতে শুরু করে এখন বিপদ সীমার নিচে নেমেছে কুশিয়ারার পানি।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ শহীদুজ্জামান সরকার জানান, সিলেটের সবকটি নদ-নদীর পানি কমায় আপাতত বন্যার আশংকা নেই। ফেঞ্চুগঞ্জে কুশিয়ারার পানিও বিপদসীমার নীচে চলে এসেছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী জানান, উজানে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় সিলেটে বন্যার আশংকা থাকছেনা। তবে, সিলেটের বিভিন্ন স্থানে হালকা ও মাঝারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 