Sobujbangla.com | দক্ষিণ সুনামগঞ্জের শিমুলবাকে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২৫ জন আহত
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

দক্ষিণ সুনামগঞ্জের শিমুলবাকে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২৫ জন আহত

  |  ২১:০০, আগস্ট ০৬, ২০২০

দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নে টিনের চালে ঢিল মারাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৫জন ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
বুধবার (৬ই আগষ্ট) সকাল ৯টায় ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের ওয়াদ উল্লাহর ছেলে আবদুল ওয়াহিদ ও আলী বক্সের ছেলে আইয়ুব আলী পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে আহতরা হলেন, ওয়াদ উল্লাহর ছেলে আবদুল ওয়াহিদ (৫০), আবদুল ওয়াহিদের ছেলে কামরান হোসেন (২৪) , ইমরান হোসেন (১৮), কাউছার হোসেন (২৬), আবদুল জলিলের ছেলে শাহ আলম (৩৫), এখলাছুর রহমান (২২), ইসকন্দর মিয়ার ছেলে আবদুল মান্নান (৪৮), আবদুল হামিদ (৪০) আবদুল মান্নাননের ছেলে কমরু মিয়া (১৮), নূর মিয়া (২৫), শালিসী ব্যাক্তিত্ব মোবারক আলীর ছেলে সুজন মিয়া (২৫), এশাদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩০), রহিম বক্সের ছেলে আশিক মিয়া (২৭)। আইয়ুব আলীর পক্ষের আহতরা হলেন আলী বক্সের ছেলে মকছদ আলী (৫০), আবদুল হকের ছেলে আবেদীন (২৫), মেহের বক্সের ছেলে ফিরিজ আলী (৬০), আইয়ুব আলীর ছেলে সাদ্দাম হোসেন (৩০) ও তৌফিক মিয়া (২৫)সহ কমপক্ষে ২৫জন লোক আহত হন।
আহতদের অনেককেই সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল ও সিলেট এম এ জি মেডিকল্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, রাতের আঁধারে কে বা কারা আবদুল ওয়াহিদের ঘরের টিনের চালে ঢিল মারে। আবদুল ওয়াহিদ রাতেই অজ্ঞাত লোকদের উদ্দেশ্য করে গালাগালি করেন। এতে প্রতিবেশি আইয়ুব আলী বাঁধা দিলে দু’জনের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। তখনই বিষয় এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাঁধার উপক্রম দেখা দেয়। স্থানীয় ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপে তখন সংঘর্ষ দমন হয়। সকালে দু’পক্ষের লোকজন সংঘর্ষের প্রস্তুতি নিলে স্থানীয় শালিস ব্যক্তিরা পুণরায় বিষয়টিকে সুরাহা করার আশ্বাস দিলে দু’পক্ষই শালিসের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তিতে রাজি হন। এর কিছুক্ষণ পর দু’পক্ষ আবার সংঘর্ষে জড়িয়ে পরেন। এতে কমপক্ষে ২৫জন লোক আহত হন।
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী মুক্তাদির হোসেন ছুটিতে আছেন জানিয়ে দায়িত্বে থাকা ওসি (তদন্ত) ইকবাল বাহার রঘুনাথপুরে সংঘর্ষের ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমরা এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। যদি কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে আসে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ