Sobujbangla.com | বিশ্বের গভীরতম সোনা খনিতে করোনার হানা
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

বিশ্বের গভীরতম সোনা খনিতে করোনার হানা

  |  ১৬:১৩, মে ২৫, ২০২০

দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত বিশ্বের গভীরতম সোনার খনিতে এবার হানা দিয়েছে করোনাভাইরাস। জোহানেসবার্গের দক্ষিণ-পশ্চিমের এমপোনেং সোনা খনির ১৬৪ জন শ্রমিকের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।
বিশ্বের গভীরতম এই খনির শ্রমিকরা করোনা সংক্রমিত হওয়ার পর সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। দেশটিতে লকডাউন ঘোষণা করার পর গত মার্চ থেকে এই খনির কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কয়েকদিন আগে লকডাউনে শিথিলতা আনায় খনির কাজ পুনরায় শুরু হয়।
খনির ৫০ শতাংশ শ্রমিককে কাজে ফেরানো হলেও নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন শ্রমিকরা। এই খনির ১৬৪ জন শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হলেও তাদের কোনও লক্ষণ ছিল না।
খনির মালিক অ্যাঙ্গলো গোল্ড অশান্তি বলছে, বর্তমানে করোনা সংক্রমিত শ্রমিকদের আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। গত সপ্তাহে প্রথমবারের মতো একজনের শরীরে করোনা ধরা পড়ার পর ৬৫০ জন শ্রমিকের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।
আফ্রিকা মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে করোনায় আক্রান্ত এখন সবচেয়ে বেশি দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৩ এবং মারা গেছেন ৪০৭ জন।
এমপোনেং স্বর্ণ খনি জোহানেসবার্গ শহর থেকে ৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার গভীরে এই স্বর্ণখনির অবস্থান।
অ্যাঙ্গলো গোল্ড অশান্তি এক বিবৃতিতে বলেছে, কন্ট্যাক্ট ট্রেসিংয়ের জন্য খনির কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। এছাড়া কর্মক্ষেত্রে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে।
বিবিসির দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পাদক উইল রস বলেছেন, দেশটির একটি প্ল্যাটিনাম খনিতে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর স্বর্ণের খনিতেও তা পৌঁছে গেল। অন্যান্য কোম্পানির পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ