করোনায় আক্রান্ত হয়ে বন্দির মৃত্যু, লাশ নিলো না পরিবার
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের এক বন্দির লাশ নেয়নি তার পরিবার। তাই সিটি করপোরেশনের সহযোগিতায় নগরীর মানিক পিরের টিলায় কারা কর্তৃপক্ষ ওই ব্যক্তির লাশ দাফন করেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো.আব্দুল জলিল জানান,মারা যাওয়া কয়েদির বাড়ি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায়। পরিবারের লোকজন গ্রামের বাড়ি তার লাশ নিয়ে যেতে রাজি না হওয়ায় সিটি করপোরেশনের সহযোগিতায় ওই ব্যক্তির পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতেতে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
গত ১০ মে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ওই কারাবন্দি। পরদিন নমুনা পরীক্ষায় তার করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়।
কারাগার সূত্রে জানা যায়, কানাইঘাট উপজেলার দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের ওই ব্যক্তিকে একটি হত্যা মামলায় গত ৫ মার্চ কারাগারে পাঠানো হয়। ৮ মে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে শরীরে করোনার উপসর্গ থাকায় ওইদিনই শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন সেন্টারে প্রেরণ করা হয়। ৯ মে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে তিনি মারা যান। আর ১১ মে করোনা শনাক্ত হওয়ার রিপোর্ট আসে।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, মৃত্যুর পর ওই বন্দির মরদেহ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়। পরিবার মরদেহ নিতে রাজি না হওয়ায় বুধবার তাকে দাফন করা হয়।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো.আব্দুল জলিল বলেন,কারগারে ওই বন্দির সংস্পর্শে আসা কারারক্ষী ও হাজতিসহ ১১০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।তাদের নমুনা পরীক্ষার জন্য সিভিল সার্জনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 