Sobujbangla.com | এই মহামারিতে চলিতেছে স্বামী স্ত্রী বিচ্ছেদ
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

এই মহামারিতে চলিতেছে স্বামী স্ত্রী বিচ্ছেদ

  |  ২০:১৪, এপ্রিল ১৩, ২০২০

বর্তমান করোনা পরিস্থিতি আমাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। দুঃসময় চলছে জনজীবনে। এমন পরিস্থিতিতে ধৈর্য আর সচেতন হতওয়া ছাড়া আমাদের কিছুই করার নেই। করোনার বিস্তার ঠেকাতে লকডাউনে জরুরি পরিষেবার মতো পেশার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্র বিশেষে বাইরে যাওয়ার অনুমতি মিলেছে কিন্তু অন্যরা সবাই গৃহবন্দি। আর এই লকডাউনের কারণে একদিকে যেমন বাড়ছে পারিবারিক অশান্তি তেমনই বাড়ছে দাম্পত্য কলহ। শুধু মহিলারাই নয়, হিংসার শিকার হচ্ছে বাড়ির ছোটরাও।

করোনাভাইরাসের জন্য বিশ্বজুড়ে বিবাহবিচ্ছেদের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে চলেছে। যেমন চীনের কথাই ধরা যাক। ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত মাসে দেশটি প্রত্যক্ষ করেছে সর্বোচ্চ বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা। আর তুরস্কের দিকে তাকালেও ঠিক একই ধরনের চিত্র ফুটে উঠে।
পারিবারিক অশান্তি বাড়ছে সেইসব পরিবারে যারা নিউক্লিয়াস ফ্যামিলি হিসাবে পরিচিত তাদের মধ্যে। এদের মধ্যে একটা অংশ আছেন যারা স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ে চাকরি করেন এখন লকডাউনের কারণে বাড়িতে।  যদি কোনও কারণে দুজনের মধ্যে মনোমালিন্য আগে থেকেই থাকে সেই অশান্তি আরও বেড়ে যাচ্ছে।  ছোট ঘটনাও বড় পারিবারিক অশান্তি রূপ নিতেও দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মনোবিদরা। এরমধ্যে টিভি দেখা কিংবা গান শোনা নিয়ে অশান্তি, স্যোশাল মিডিয়া বেশিক্ষণ সময় দেয়া নিয়েও স্বামী সঙ্গে স্ত্রীর অশান্তি লেগে যাচ্ছে। পাশাপাশি অনেক পরিবারে স্বামীরাই শুধু কাজে বের হন, স্ত্রী’রা বাড়িতে থাকেন। এই ধরনের পরিবারের সংখ্যা আমাদের সমাজে এখনও বেশি। এখানে দেখা যাচ্ছে একজন মহিলার কাছে ঘরে থাকাটা তার ওপর সেভাবে চাপ না বাড়ালেও, একজন চাকুরিজীবী পুরুষের কাছে কিন্তু সারাক্ষণ বাড়িতে বসে থাকা অনেক বেশি ফ্রাস্ট্রেশনের জন্ম দিচ্ছে। এবার সেই ফ্রাস্ট্রেশন অনেক সময় রাগে পরিণত হচ্ছে। সেই ফ্রাস্ট্রেশন প্রকাশের জায়গা হচ্ছে স্ত্রী বা পরিবার। কাজেই বাড়ছে অশান্তি।
সিলেট জেলা মানবাধিকার সংস্থার সভাপতি কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে উনি বলেন আমাদের কাছে বিভিন্ন বিচ্ছেদের খবর আসছে এবং স্বামী স্ত্রী একে অন্যকে হার অনেক বেড়ে গেছে অনেকেই অভিযোগ
সিলেটের মানবাধিকারের সভাপতি বলেন যে আমরা এই বিচ্ছেদের বিষয় থেকে বাইরে আসতে হবে সচেতন হতে হবে এই মহামারী কে ভয় করে আপনারা সচেতন হোন এবং এই থেকে সরে আসুন আল্লাহ আপনাদের সবাইকে ভালো রাখুক মঙ্গল রাখুক

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ