শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনায় র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার মজনু একজন সিরিয়াল রেপিস্ট বলে জানিয়েছে র্যাব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনায় র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার মজনু একজন সিরিয়াল রেপিস্ট বলে জানিয়েছে র্যাব।
গাজীপুরের টঙ্গী থেকে আটকের পর মজনুকে নিয়ে বুধবার দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক সারোয়ার বিন কাশেম বলেন, মজনু মাদকাসক্ত। তার বাড়ি হাতিয়ায়। সে এর আগেও ওই একই এলাকায় ভিক্ষুক ও প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মজনু স্বীকার করেছে সে একজন সিরিয়াল রেপিস্ট।
ধর্ষণের দিনের ঘটনা প্রসঙ্গে সারোয়ার বলেন, সেদিন মজনু অসুস্থতার কারণে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ছাত্রীকে দেখেন ও তাকে ধর্ষণ করার জন্য টার্গেট করেন। কয়েক বছর আগে মজনু বিয়ে করেছিল। তার স্ত্রী মারা গেছে। সে পেশায় একজন হকার এবং চুরি-ছিনতাইয়ের সাথেও জড়িত।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর কুর্মিটোলায় বান্ধবীর বাসায় যেতে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ওঠেন ওই ছাত্রী। শেওড়া নামার বদলে ভুল করে বাস থেকে কুর্মিটোলা এলাকায় নামেন। নেমে শেওড়ার দিকে হেঁটে যাওয়ার পথে ওঁৎ পেতে থাকা ধর্ষক মজনু তার মুখ চেপে ধরে। এসময় তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। এরপর তাকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করা হয়। রাত ১০টার দিকে চেতনা ফেরার পর তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বান্ধবীর বাসায় যান। বান্ধবীকে ঘটনা খুলে বলেন। এরপর তার সহপাঠীরা তাকে আবাসিক হলে নিয়ে আসেন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক হাসপাতালে তাকে দেখতে যান। তারা নিপীড়নের শিকার ওই ছাত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানান।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 