চীনের সমর্থন ছাড়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়।
চীনের সমর্থন ছাড়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়। এমন বক্তব্য উঠে এসেছে জাতীয় প্রেসক্লাবের এক সেমিনারে। এতে নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সাবেক কূটনীতিকরা বলেন, জাপান, ভারতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রকেও শক্ত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য রাজি করাতে হবে।
বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বাস্তবতায় রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন জরুরি। আর সেজন্য করণীয় নানা বিষয় উঠে আসে আলোচনায়।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যন্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ আয়োজিত সেমিনারে বক্তারা তুলে ধরেন রোহিঙ্গা সমস্যার নানা বাস্তবতা। বলেন, যতদিন মিয়ানমারকে চীন শক্তি জোগাবে ততোদিন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়।
ভারত, জাপানের মতো বন্ধুরাষ্ট্রকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিতে রাজি করানোর ওপরও জোর দেন কেউ কেউ।
আর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ইন্টারন্যারশনাল কোর্ট অব জাস্টিস এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ রোহিঙ্গা সংকট সমাধান ত্বরান্বিত করবে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আইসিসি ও আইসিজের পদক্ষেপের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। বাংলাদেশ সেক্ষেত্রে এগিয়েই আছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ঠিক রেখেই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আগ্রহী সরকার।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 