Sobujbangla.com | চামড়া নিয়ে একটি চক্র খেলায় মেতেছে: তথ্যমন্ত্রী
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

চামড়া নিয়ে একটি চক্র খেলায় মেতেছে: তথ্যমন্ত্রী

  |  ১২:০৪, আগস্ট ১৭, ২০১৯

এবার পবিত্র ঈদুল আযহার কোরবানির চামড়ার বাজারে ধস প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, পশুর চামড়ার দরপতনের ‘খেলায় মেতে উঠাছে একটি চক্র’। এই চক্রটি ধরতে সরকার কাজ করছে।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরামের আয়োজনে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনায় তিনি একথা জানান। বাংলাদেশে চামড়ার মোট চাহিদার বড় অংশই আসে কোরবানির পশু থেকে। এবার ঈদের দিন থেকেই সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে কম দামে চামড়া কেনা হচ্ছে বলে অভিযোগ আসতে থাকে।
আড়তদাররা চামড়া কেনা বন্ধ রাখলে সঙ্কট মারাত্মক আকার ধারণ করে। বিক্ষুব্ধ মৌসুমী ব্যবসায়ীরা অনেক চামড়া সড়কে ফেলে দেন। চামড়া শিল্প ধ্বংস করতে সরকার পরিকল্পিতভাবে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কাঁচা চামড়া রপ্তানির সুযোগ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ আসে বিএনপির কাছ থেকে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে হাছান মাহমুদ বলেন,“দেশের পাট শিল্পকে ধ্বংস করেছে বিএনপি। আদমজী জুটমিল কারা বন্ধ করেছিল?” বিপরীতে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে চামড়া শিল্পে রপ্তানি বাড়ার চিত্র তুলে ধরে তিনি বর্তমান সঙ্কটের একটি চক্রকে দায়ী করেন।
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে, সেই হিসেবে ট্যানারির সংখ্যা বাড়েনি। এই সুযোগ নিয়ে একটি চক্র চামড়ার দরপতনের খেলায় নেমেছে। এই চামড়ার দরপতনের খেলায় যারা মেতেছে, সরকার তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের চক্রান্তের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের খুঁজে বের করতে একটি কমিশন গঠনের দাবি জানান আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ। সভায় বক্তব্যে একই দাবি তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ স ম আরেফিন সিদ্দিক।
তিনি বলেন, “বিশ্বে অন্য রাষ্ট্র নায়কদের হত্যার ঘটনায় বিচারিক আদালতের পাশাপাশি কমিশন গঠন করে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করা হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যায় জড়িত যারা পালিয়ে আছে, তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা এবং জড়িতদের সকল তথ্য জনগণের সামনে উত্থাপন করার স্বার্থে দ্রুত কমিশন গঠন করা দরকার।
ইকবাল সোবহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আব্দুস সবুর, বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য কনক কান্তি বড়ুয়া, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক মহাসচিব ওমর ফারুক চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ