মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের প্রতিশোধ নিতেই ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড: প্রধানমন্ত্রী
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড কোনো পরিবারের ওপর আঘাত ছিলো না। এর উদ্দেশ্য ছিলো, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের প্রতিশোধ নেয়া ও স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করা। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবসের স্মরণ সভায় এসব বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে, বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রেক্ষাপট এবং তার পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় তুলে ধরেন।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে যখন মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছিলো, তখনি ঘটে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। অভিযোগ করেন, বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র করেছিলো জিয়াউর রহমান।
বঙ্গবন্ধুর দেখানো অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ অনুসরণ করেই, দেশ বর্তমানে ঈর্ষণীয় সমৃদ্ধির পথে এগোচ্ছে বলেও জানান শেখ হাসিনা।
পরাজিত শক্তির দোসর ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নতি হয় না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 