Sobujbangla.com | ১ জুলাই চালু হচ্ছে না ই-পাসপোর্ট প্রক্রিয়া
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

১ জুলাই চালু হচ্ছে না ই-পাসপোর্ট প্রক্রিয়া

  |  ২০:৩৯, জুন ২৯, ২০১৯

১ জুলাই থেকে চালুর কথা থাকলেও তৃতীয়বারের মতো পিছিয়ে যাচ্ছে ই-পাসপোর্ট প্রক্রিয়া। জার্মান কোম্পানির চুক্তি নিয়ে গড়িমসি, পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রস্তুতির অভাব, ছাপাখানা তৈরির কাজ শেষ না হওয়াসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে চলছে দৌড়াদৌড়ি। তবে মাসের শেষ সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। যদিও ই-পাসপোর্ট নিয়ে কথা বলতে নারাজ পাসপোর্ট অধিদপ্তর।
বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে জার্মান কোম্পানী ভেরিডোসের সাথে আনুষ্ঠানিক চুক্তির পর বলা হচ্ছিলো ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে ই-পাসপোর্টের স্বাদ পাবেন বাংলাদেশিরা।
কিন্তু ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকায় তা পিছিয়ে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নেয়া হয়।
পরে জানুয়ারি থেকে পিছিয়ে ২০১৯ সালের জুনে ই-পাসপোর্ট প্রক্রিয়া শুরুর কথা বলা হয় সরকারি বিভিন্ন মহল থেকে। কিন্তু তা শুরু না হওয়ায় ১ জুলাই থেকে সবাই ই-পাসপোর্ট আবেদন করতে পারবেন এমন ঘোষনা দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তবে, সময়ের সাথে গতি হারিয়েছে সেই বক্তব্যও। সম্প্রতি জাতীয় সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই জানান, জুলাইয়ের শেষে দৃশ্যমান হবে ই-পাসপোর্ট।
বারবার কেন পিছিয়ে যাচ্ছে এ প্রক্রিয়া, খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জার্মান কোম্পানী ভেরিডোসের সাথে ১০ আঙ্গুলের ছাপ নেয়ার কথা থাকলেও এখন তারা দুই আঙ্গুলের বেশি নিতে চাচ্ছে না। নিজেদের আনুষঙ্গিক প্রস্তুতিও শেষ করতে পারেনি পাসপোর্ট অধিদপ্তর। ছাপানোর মেশিনসহ উত্তরা নতুন অফিসের কাজেও রয়েছে ধীরগতি।
এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে বক্তব্য দিতে রাজি হননি পাসপোর্টের মহাপরিচালক।
বারবার ফোন দিয়েও সাক্ষাৎকারের জন্য সময় মেলেনি ই পাসপোর্ট প্রকল্পের পরিচালকের।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ