এই বাজেট উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রাখবে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘২০১৯-২০ অর্থবছরের এবারের বাজেট জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় দেশে চলমান উন্নয়নের গতিধারাকে অব্যাহত রাখবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ জাতির পিতার স্বপ্নের একটি ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে এটাই আমাদের প্রত্যয় এবং এই বাজেট এই উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা আজ শনিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় এ কথা বলেন। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী স্পিকারের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ একটি উন্নত জীবন চায়, তাঁদের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ব।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সরকার রূপকল্প ২০২১ সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করেছে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই লক্ষ্য পূরণ এবং আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার পূরণের এক কার্যকর মাধ্যম হবে আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য পেশকৃত জনবান্ধব, উন্নয়নমুখী এই বাজেটটি।
সংসদ নেতা বলেন, ‘আমি শুধু এইটুকুই বলব ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আমরা এই প্রথম বাজেটটা পেশ করলাম। এ বাজেট আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের এই বাজেট আলোচনায় অনেক সংসদ সদস্য অনেকরকম আলোচনা করেছেন সেগুলো সব আমার কাছে ছিল। আমি মনে করি আমার এই বক্তব্যের মধ্যদিয়ে তাঁদের সেই কথাগুলোর জবাব মোটামুটিভাবে তাঁরা পেয়ে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় সংসদ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘দুবেলা বাজেট অধিবেশন চলেছে এবং সর্বোচ্চ সংখ্যক সংসদ সদস্য এখানে উপস্থিত ছিলেন এবং সবথেকে অল্প সময়ের অধিবেশনে সর্বোচ্চ সংখ্যক সংসদ সদস্যরা বক্তব্য রেখে একটি রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন। সেই সাথে আমাদের বিরোধী দলের সাংসদ সহ অন্যান্য সংসদ সদস্যদের আমি ধন্যবাদ জানাই।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 