হবিগঞ্জে প্রশাসনের উচ্চপদে ১৬ নারী
নারীর ক্ষমতায়নের এ যেন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। নয় উপজেলার মধ্যে এখন ৫টিতেই নারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এছাড়া বিচার বিভাগে কর্মরত রয়েছেন ৬ জন নারী। জেলা প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন আরও ৫ মহীয়সী। সব মিলিয়ে হবিগঞ্জ জেলা পরিচালনায় মোট ১৬ জন নারী কর্মকর্তা এখন দায়িত্বরত।
জেলা হওয়ার পর এই প্রথম হবিগঞ্জে সর্বোচ্চ সংখ্যক নারী কর্মকর্তা বিচার বিভাগ ও প্রশাসনের উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের প্রসংশনীয় কর্মকাণ্ড ও দায়িত্বশীলতা জেলাবাসীর নজর কেড়েছে। এদের মধ্যে বিচার বিভাগে কর্মরত আছেন- চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া কামাল, অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনুর আক্তার, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা খাতুন, আছমা আক্তার, সহকারী জজ আখি আক্তার ও স্মরণিকা পাল।
উপজেলা প্রশাসনে রয়েছেন- আজমিরিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাঈমা খন্দকার, লাখাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. শাহীনা আক্তার, মাধবপুর উপজেলায় তাসনুভা নাসতারান, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় সুমী আক্তার ও বাহুবল উপজেলায় আয়েশা হক। জেলা প্রশাসনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মর্জিনা আক্তার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাত আরা লিসা, তাসলিমা শিরিন মুক্তা, রাসনা শারমিন মিতি ও আমেনা খাতুন।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে প্রশাসনের সকল কর্মকাণ্ডই অত্যন্ত যত্নের সাথে পালন করছেন তারা। পুরুষদের সাথে তাল মিলিয়ে জেলা পরিচালনার দায়িত্ব পালনে সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন এই নারী কর্মকর্তারা। বিশেষ করে বিভিন্ন জাতীয় দিবসে প্রশাসনের নারী কর্মকর্তাদের মনোমুগ্ধকর আয়োজন আকৃষ্ট করে জেলাবাসীকে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 