পরিসর বাড়ছে ঐক্যফ্রন্টের
পরিসর বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। জামায়াত ইসলামী ছাড়া ২০ দলীয় জোটের শরিক এবং বাম দলগুলোকে নিয়েই তাদের এ পরিকল্পনা। ঐক্যফ্রন্ট নেতারা বলছেন, সংকটের এই সময়ে ঐক্যের বিকল্প নেই। তাই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এ সংকট পেরুতে চান তারা।
প্রথমে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান। পরে জয়ী প্রার্থীদের শপথ এবং সংসদে যোগদান। সব মিলিয়ে টালমাটাল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য।
এর মধ্যেই ফ্রন্ট ছেড়ে দেয়ার হুমকিও দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নেতা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। অসন্তোষ আছে বিশ দলীয় জোটেও। নেতাদের অভিযোগ ছিল ঐক্যফ্রন্টের কারণে অবহেলিত হয়েছে তাদের জোট।
সবশেষ ১০ জুন বৈঠক করেন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। যদিও অসুস্থতার কারণে ছিলেন না শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। সিদ্ধান্ত হয় ঐক্য আরো সুদৃঢ় করে ফ্রন্টের পরিসর বাড়ানোর।
ঐক্যফ্রন্টের নেতারা জানান, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ছাড়া যে কোন দল যুক্ত হতে পারেন তাদের সাথে।
নির্বাচনে ভরাডুবির পর ঐক্যফ্রন্ট গঠনের লাভক্ষতির হিসাব করেছেন বিএনপির অনেক নেতাই। বিএনপি নেতাদের মতে, বৃহত্তর ঐক্য না করলেও বিএনপির কিছু আসে যায়না। তবে সুর পাল্টে এখন বিএনপির কিছু নেতা স্বাগত জানাচ্ছেন ঐক্যফ্রন্টের পরিসর বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। এছাড়া এ সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। শুধু ঐক্যের পরিসর বাড়ালেই হবে না বরং তা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করাই অনেক জরুরী বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 