বাজেট উচ্চাভিলাষী, গণমানুষের কোনও আগ্রহ নেই: বিএনপি
ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের সুবিধা দিতেই ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট দেয়া হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেছেন দলটির নেতারা। তাদের অভিযোগ, বাজেটে ধনী ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে। এ সময় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এই বাজেটে জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি। তাই এ নিয়ে মানুষের মনে কোনো উচ্ছ্বাস নেই।
২০১৯-২০ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানাতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন।
দলের মহাসচিব বলেন, এ বাজেট জনবিরোধী ও উচ্চাবিলাষী। তাই এ নিয়ে জনমনে কোনো উচ্ছ্বাস নেই। বর্তমান সরকারকে অনির্বাচিত দাবি করে তিনি বলেন, জনগণের কাছে তাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই।
বাজেটে ধনী ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ক্ষুদ্র ও প্রকৃত ব্যবসায়ীদের মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, যাদের জন্য ক্ষমতায় সরকারের তাদের জন্যই এ বাজেট।
লুটপাটের জন্য এত বড় বাজেট বলে মন্তব্য করেন স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মওদুদ আহমদ। একই মত আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীরও।
ঘাটতি কমাতে এবারের বাজেটে করের বোঝা বাড়ানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি নেতারা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 