ঢাকার বাইকারদের ডিএমপির অনুরোধ
বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন ঢাকার রাস্তার মোটর সাইকেল চালকেরা। সিগন্যাল কিংবা যানজট কোনো কিছুকেই তোয়াক্কা করছেন না তারা। ট্রাফিক পুলিশ বলছে, অন্যের তো বটেই নিজের নিরাপত্তার জন্যই সচেতন হওয়া উচিত মোটর সাইকেল চালকদের।
মোটর সাইকেল চালক দাঁড়িয়ে আছেন ফুটপাতের উপরে। কিন্তু কেন এমন স্বেচ্ছাচারিতা তা জানতে চাওয়া মানা। ফুটপাতে যারা মোটর সাইকেল চালান তাদের এমন অন্যায় আচরণ পথচারীদের সহ্য করতে হচ্ছে নিয়মিতই।
যদিও দেশের সর্বোচ্চ আদালত বহু আগেই আদেশ দিয়েছেন ফুটপাতে মোটর সাইকেল চালানো যাবে না। এ জন্য ফুটপাতগুলোও তৈরি করা হয়েছে বিশেষভাবে। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
ফুটপাতে মোটর সাইকেল ঠেকাতে লোহার খুঁটি লাগিয়েছে ডিএমপি। কিন্তু এক খুঁটির সারি থেকে অন্য খুঁটির সারির যে দূরত্ব, সেই দূরত্বেও মাঝে মাঝেই উঠছে দ্বিচক্র এ যান।
শুধু কী ফুটপাত না, এঁকে বেঁকে উল্টোপথে বাইক চলছে দ্রুতবেগে। এমনকি আইন মানাতে বাধ্য করার কথা যাদের তারাও ভাঙছেন আইন।
নিজের লেন ভাঙাতো বটেই বামের রাস্তা বন্ধ করেও দাঁড়িয়ে থাকেন মোটরসাইকেল চালকেরা। বেপরোয়া এই চলাচলের কারণে সমস্যা পোহাতে হচ্ছে অন্য যানবাহনের চালকদের।
চালকরা বলেন, আগে যাওয়ার জন্য দৌড়ায়, সাইট দিয়া যাওয়ার সময় গাড়ি ঢুকিয়ে দেয় তখন ব্রেক মারতে হয় আমাদের।
যদিও পুলিশ কর্মকর্তার দাবি, পরিস্থিতি অনেকটা উন্নত হলেও নিয়ম ভাঙার প্রবণতা বন্ধ হয়নি।
ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, মোটর সাইকেল চালকদের কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, আপনারা রাস্তায় নিয়ম মেনে গাড়ি চালাবেন।
রাস্তায় নিয়মভাঙার পক্ষে বাইকারদের সেই পুরনো অজুহাত- ‘হাতে সময় কম’। তাই সময়ের দৌড়ে যখন জীবনের মায়াও তুচ্ছ হয় তখনই ঘটছে দুর্ঘটনা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 