হবিগঞ্জে তুতন হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলার জলসুখা গ্রামের তুতন মিয়া হত্যা মামলায় ছয় আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নাসিম রেজা এ রায় দেন। এসময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামি হলেন- জলসুখা গ্রামের সফর আলীর ছেলে মোশাহিদ মিয়া, একই গ্রামের সামছুল হকের ছেলে মোহন মিয়া, গোলাম মাওলার ছেলে জিয়াউর মিয়া, রহমান উল্লার ছেলে ওয়াহাব উল্লা, আবুল হোসেনের ছেলে চান মিয়া ও দিলু মিয়া।
হবিগঞ্জের আদালত পরিদর্শক মো. আল-আমিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছয়জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া হত্যা মামলায় অভিযুক্ত প্রমাণ না হওয়ায় আরও ১৪ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ৩০ অক্টোবর রাতে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার জলসুখা ও পিরিজপুর গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ‘হাকদাইড়’ বিলে জলসুখা গ্রামের তুতন মিয়াকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরদিন সকালে স্থানীয় লোকজন তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। একই বছরের ১৫ নভেম্বর তুতনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম ২০ জনকে আসামি করে হবিগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করেন। ২০০৬ সালের ১৯ মার্চ ২০ জনকেই অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন আজমিরীগঞ্জ থানার তৎকালীন ওসি শ্যামল কান্তি বড়ুয়া।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 