বিজিএমইএর নতুন কার্যালয় আজ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
হাতিরঝিল থেকে বিদায় নিচ্ছে বহুল আলোচিত বিজিএমইএ কার্যালয়। দেশে তৈরি পোশাক ও রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) এর নতুন ভবন নির্মাণ হচ্ছে রাজধানীর উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরে লেকসাইট ভিউয়ের সাড়ে পাঁচ বিঘা জমির ওপর। যা আজ বুধবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিজিএমইএর নতুন দপ্তরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
দীর্ঘ আট বছর মামলা লড়ে পরাজিত হয়ে এবং কয়েক দফা সময় নিয়ে শেষ পর্যন্ত কার্যালয়টি সরিয়ে নিতে চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিয়েছেন বিজিএমইএ নেতারা।
সংগঠনটি সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় গণভবন থেকে সরাসরি উত্তরা নতুন ভবনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ কার্যক্রম স্থানান্তর করতে উত্তরার দুটি টাওয়ার বিশিষ্ট ১৩ তলা ভবনটির কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। এরই মধ্যে বেইসমেন্টসহ ভবনের পাঁচতলার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ৪০ হাজার বর্গফুটের প্রদর্শনী হলসহ ভবনটি তৈরি হচ্ছে রাজধানীর উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরে লেকসাইট ভিউয়ের সাড়ে পাঁচ বিঘা জমির ওপর।
আদালতের দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই তারা হাতিরঝিলের এই ভবন ছেড়ে উত্তরার নতুন ভবনে যাচ্ছেন বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান।
বিজিএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ নাসির বলেন, ‘উত্তরায় নতুন ভবনে বড় আকারের অডিটরিয়াম, এক্সিবিশন সেন্টার, শোরুম থাকছে। ভবনটির তিন দিক থেকে যাতায়াতের সুুবিধা থাকছে।
বিজিএমইএর কার্যালয় স্থানান্তর করা হলে ভবন ভেঙে ফেলা হবে কি না এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘বিজিএমইএ এই ভবন ছেড়ে দেওয়ার পর এটি সরকারের সম্পত্তি হবে। তখন সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কী করা হবে।
উল্লেখ্য, জমির স্বত্ব না থাকা এবং জলাধার আইন লঙ্ঘন করায় হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকায় ভবনটি ভাঙার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ১২ এপ্রিলের মধ্যে ভবনটি ছাড়তে হবে বিজিএমইএকে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 