মোকাব্বিরের সভায় যাওয়া বিএনপির ৯ নেতা শোকজ
সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য ও গণফোরাম নেতা মোকাব্বির খানের সভায় যোগ দেওয়ায় দলীয় শৃঙ্খলাভঙের অভিযোগে বিএনপির ৯ নেতাকে শোকজ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার জেলা বিএনপির নেতারা জরুরি বৈঠকে বসে এ সিদ্ধান্ত নেন। বুধবার শোকজের চিঠি সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ।
বিএনপির এই নেতা জানান, তাদের কাছ থেকে শোকজের সন্তোষজনক জবাব না পেলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। গত রবিবার মোকাব্বির খান তার নির্বাচনি এলাকা বিশ্বনাথে নাগরিক সভা করেন। ওই সভায় যোগ দেন বিএনপির নেতারা।
শোকজপ্রাপ্তরা হলেন- বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রইছ উদ্দিন মাস্টার, সহ-সভাপতি তাহিদ মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক নাজমুল ইসলাম রুহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন ধলা মিয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মন্নান রিপন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক এটিএম নুর উদ্দিন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান নুর, গ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক আবুল হোসেন ও জেলা বিএনপির সদস্য জসিম উদ্দিন জুনেদ।
সভায় বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা বালাগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আবদাল মিয়া ও বিশ্বনাথ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুহেল আহমদ চৌধুরীও ছিলেন। আবদাল মিয়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ছিলেন, সুহেল ছিলেন সহ-সভাপতি। গেল উপজেলা নির্বাচনে দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে প্রার্থী হওয়ায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 