মনে রাখবে, অন্যায় ও অসৎ পথের যে-কোনো অর্জন ক্ষণস্থায়ী,বুয়েটের সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, শিক্ষার্থীদের সবসময় বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখতে হবে। আর সেই স্বপ্ন হবে দেশ জাতি ও পরিবারের কল্যাণে। রডের বদলে বাঁশ, সিমেন্টের বদলে বালি দিয়ে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখা যাবে না।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর ১১তম সমাবর্তনে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এসব বলেন তিনি।
বলেন, শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেম ও কর্মের মধ্য দিয়ে সমাজের সব অন্ধকার দূর করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ছাত্র আমি ভালো ছিলাম না। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হই নাই। আমি ইন্টারমিডিয়েটে এক বিষয়ে লজিকে (যুক্তিবিদ্যা) রেফার্ড পাইছিলাম। তখন সারাদেশের রেফার্ড বিষয়ের পরীক্ষাগুলো ঢাকা কলেজে নেয়া হতো। তাই এক বিষয়ে ঢাকা কলেজে রেফার্ড পরীক্ষা দিতে ঢাকায় এসে বুয়েটের শেরেবাংলা হোস্টেলে স্ত্রীর ছোট ভাইয়ের (শালার) রুমে উঠি। এক-দেড় মাস হোস্টেলে থাকার সুবাদে সবাই জেনে যায় আমি একজনের দুলাভাই লাগি। তারা আমারে দুলাভাই ডাকে আর আমি পাইকারিভাবে শালা ডাকতাম।’
আবদুল হামিদ বলেন, ‘ওই সময় বুয়েটে কোনো নারী শিক্ষার্থী ছিল না। বর্তমানে প্রায় ৩০ ভাগ শিক্ষার্থী ছাত্রী। দেশের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে এটাই তার প্রমাণ।’
সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদ সদস্যসহ আরও অনেকে। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 