Sobujbangla.com | ৭ মার্চ ভাষণের মাধ্যমেই স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষদের সশস্ত্র যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

৭ মার্চ ভাষণের মাধ্যমেই স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষদের সশস্ত্র যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।

  |  ২০:২১, মার্চ ১৬, ২০১৯

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ ভাষণের মাধ্যমেই স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষদের সশস্ত্র যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভাপতি শেখ হাসিনা এক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ওই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ: রাজনীতির কবি ও অমর কবিতা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন।’ তিনি বলেন, এই ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু জাতির সামনে কেবল একটি স্বাধীন রাষ্ট্রই উপস্থাপন করেননি, বরং এর ভবিষ্যৎ কী হবে তা-ও তুলে ধরেন।
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা ও আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে জাতির পিতা জাতিকে সকল দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। বাঙালিদের কী করতে হবে, তা-ও তিনি বলেছেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু আশঙ্কা করেছিলেন যে ভাষণের পর তিনি জীবিত না-ও থাকতে পারেন। তাঁকে হত্যা করা হতে পারে, যেহেতু পাকিস্তানিরা বহুবার সে অপচেষ্টা করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সে কারণে বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের সকল ব্যবস্থা করে রাখেন। আমি তার নীরব সাক্ষী।’
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক নিলয় রঞ্জন বিশ্বাস এবং বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের চেয়ারপারসন শিল্পী হাশেম খান মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশ নেন। বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাশুরা হোসেন অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ