Sobujbangla.com | মার্চ মাস বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থানের মাস
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

মার্চ মাস বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থানের মাস

  |  ১৮:৪৯, মার্চ ১২, ২০১৯

অগ্নিঝরা মার্চ ও বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তরা বলেছেন, অগ্নিঝরা মার্চ ছিল স্বাধীন বাঙালি জাতির অভ্যুদয়ের মাস। মার্চ মাস বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থানের মাস।
আজ মঙ্গলবার বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ‘অগ্নিঝরা মার্চ ও বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থান’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও আন্তঃকলেজ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০১৮-এ বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তরা এ সব কথা বলেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদের সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, উপ-উপাচার্য ড. মশিউর রহমান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবিবুল্লাহ সিরাজী এবং নাট্যজন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার বক্তব্য রাখেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘মার্চ মাস বাঙালি জাতিসত্ত্বার উত্থানের মাস। মার্চের ঘটনা প্রবাহ মুক্তিযুদ্ধে রূপ নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টি করে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘৭১-এর অগ্নিঝরা মার্চ ছিল স্বাধীন বাঙালি জাতির অভ্যুদয়ের মাস। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তা চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করে। এর মহানায়ক ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘মার্চ মাসেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীন বাঙালি জাতির বিপ্লবী অভ্যুত্থান ঘটে। এর ভিত্তি রচিত হয় বাঙালির হাজার বছরের জাতীয় মুক্তির আকাঙ্খা, আন্দোলন, সংগ্রাম ও স্বপ্নের মধ্যে। ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধ ছিল স্বাধীনতার জন্মযন্ত্রণা।
অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় জাতীয় পর্যায়ে ১৮টি কলেজের ২৪ জন বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করা হয়। অতঃপর এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ