পশ্চিমবঙ্গেও পালিত প্রজাতন্ত্র দিবস
অন্য রাজ্যের মতোই বাংলাদেশে লাগোয়া প্রতিবেশী পশ্চিমবঙ্গেও শনিবার (২৬ জানুয়ারি ) যথাযোগ মর্যাদায় উদযাপিত হল দেশটির ৭০তম প্রজাতন্ত্র দিবস। এদিনের বিশেষ আকর্ষণ ছিল কলকাতার ঐতিহাসিক রেড রোডের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যটির রাজ্যপাল কেশারি নাথ ত্রিপাঠি। এছাড়া ভারতের সেনা বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় দফতরের তিন বাহিনীর প্রধানসহ প্রশাসনের শীর্ষ কমকর্তারাও প্রজাতন্ত্র দিবসের আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
১৯৫০ সালে ২৬ জানুয়ারি ভারতের সংবিধান প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। যদিও এর দুই বছর আগেই দেশ ভাগ হয়ে স্বাধীন সর্বভৌম ভারত হিসাবে বিশ্বের কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছিল দেশটি।
এদিনের সেই দিনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপাল। এরপর সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী ছাড়াও পুলিশ, দমকল বাহিনীর অভিবাদন গ্রহণ করেন রাজ্যটির প্রশাসনিক প্রধান মুখ্যমন্ত্রী।
রেড রোডের রাস্তা সেনাবহিনী সজোয়া-যানে প্রদর্শন করা হয় ভারতের সামরিক শক্তির বিভিন্ন সরঞ্জম।
দেখানো হয় কুচকাওজাও।
অনুষ্ঠানের শেষ দিকে রাজ্যটির বিভিন্ন জেলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরে নৃত্য পরিবেশন করেন সংশ্লিষ্ঠ জেলার শিল্পীরা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 