Sobujbangla.com | নির্বাচনে সবার উচিত সহিংসতা পরিহার করা: মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

নির্বাচনে সবার উচিত সহিংসতা পরিহার করা: মার্কিন রাষ্ট্রদূত।

  |  ২০:২০, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৮

মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, নির্বাচনি প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে হলে সবার সহিংসতা পরিহার করতে হবে। বুধবার (১৯ ডিসেম্বর) ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
রবার্ট মিলার বলেন, ‘সহিংসতামুক্ত নির্বাচন করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তারা সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী? এমন প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে বৈঠকের পর যে বক্তব্য দিয়েছিলাম, আজকেও একই বক্তব্য আমাদের।
গতকাল মঙ্গলবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন মার্ল রবার্ট মিলার। ওই বৈঠক শেষে তিনি বলেছেন, আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) চাই, বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক। নির্বাচনে সহিংসতার বিষয়ে যেসব রিপোর্ট দেখছি, তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান হলো- এটা নিশ্চিত করা দরকার যে, বায়োলেন্সকে পরিহার করা এবং এটাকে নিন্দা জানানো।
বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজ মূলত সেরকম আনুষ্ঠানিক বৈঠক ছিল না। আমরা এবার নির্বাচনে যাচ্ছি, তার জন্য ইশতেহার ঘোষণা করেছি, সেটা ছিল বাংলায়। আজ বিদেশি কূটনীতিকদেরকে ইংরেজিতে আমাদের ইশতেহার দিয়েছি।
বৈঠক শেষে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছি- যদি ২০ তারিখ (ডিসেম্বর) থেকে সেনাবাহিনী মোতায়ন করা হয়, তাহলে এখন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে সহিংসতা হচ্ছে, তা হবে না।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ