Sobujbangla.com | আরও ৫ বছর আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকা প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

আরও ৫ বছর আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকা প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী

  |  ২০:৪৪, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৮

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ যেন ভালো থাকে সে পরিবেশ সৃষ্টি করতে আরও পাঁচটি বছর আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকা একান্ত প্রয়োজন।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘অনেকগুলো দল একত্রিত হয়ে ঐক্যফ্রন্ট করে নির্বাচন গেছে। কিন্তু নির্বাচনে জয়ী হলে তাদের সরকার প্রধান কে হবেন এখন পর্যন্ত তারা এ প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি। এতিমের টাকা আত্মসাতকারী, না রাজাকার-আলবদর নেতা, না একুশে গ্রেনেড হামলার আসামি-কে হবেন তাদের সরকার প্রধান, তা তারা এখনো স্পষ্ট করতে পারেননি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষ যখন ভালো আছে, দেশ যখন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, সেই পরিস্থিতিকে তারা স্বেচ্ছাচারিতা বলছে। দেশের ভালো চাওয়া এবং দেশের মানুষের ভালো থাকা যদি স্বেচ্ছাচারিতা হয় তাহলে তারা কী চান? তারা যে পরিবর্তনের কথা বলছেন তাহলে তারা ক্ষমতায় গেলে আবার লুটপাট, আবার অগ্নিসংযোগ, আবার মানিলন্ডারিং, আবার দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান, আবার ৫০০ জায়গায় বোমা বিস্ফোরণ, আবার গ্রেনেড হামলা, আবার বাংলা ভাই সৃষ্টি, আবার এতিমের টাকা আত্মসাৎ করা যায় সেই পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনবেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের সমাজে যারা তত্ত্বকথা বলে, যারা নিজেকে খ্যাতনামা আইনজীবী বলে দাবি করেন, যারা নিজেরা দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তি বলে দাবি করেন, তারা আজ দিকভ্রষ্ট, নীতিভ্রষ্ট, আদর্শহীন। এরা বাংলাদেশের আদর্শকে বিশ্বাস করে না। এরা আবার একত্রিত হয়েছে। একটা সময় ছিল যখন বিজয় দিবস উদযাপন করা যেত না। এরা ক্ষমতায় এলে আবার আগের অবস্থা সৃষ্টি হবে। যারা আদর্শচ্যুত হয় তারা কখনোই দেশের ভালো করতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এদের শাসন মানুষ দেখেছে। বাংলাদেশের মানুষের ওপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস আছে। তারা আবার নৌকা মার্কায় ভোট দেবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঘরে ঘরে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আমার আস্থা আছে। আমার বিশ্বাস তারা সঠিক জায়গায় ভোট দিতে ভুল করবেন না।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ