আসন বিষয়ে দু’একদিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: ফখরুল।
২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আসন বন্টন নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে দু-একদিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানান, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, শত প্রতিকূলতা, গ্রেফতার, নির্যাতন উপেক্ষা করে আগামি নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে আমরা দৃঢ প্রতিজ্ঞ। গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠায় আমরা চাই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও জনগণকে মুক্ত করতে। এই দেশের মানুষ বারবার লড়াই করে তাদের অধিকার ফিরিয়ে এনেছে। এবারেও তারা সুনিশ্চিত জয়ী হবেই।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ইসি সম্পর্কে কোনো কথাই বলতে ইচ্ছে করে না। ইসি নূন্যতম আস্থাও হারিয়ে ফেলেছে। তারা সরকারের ইচ্ছা বাস্তবায়নে বিরোধী দলকে হয়রানি ও সমস্যা তৈরি করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
মনোনয়ন ঝামেলা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, অওয়ামী লীগের জোট শরিকদের মধ্যেই তো মনোনয়ন নিয়ে ঝামেলা চলছে।
এদিকে বিকেলে মির্জা ফখরুলসহ দলের সিনিয়র কয়েকজন নেতা, বিএনপি ও দুই জোটের একক প্রার্থী নিয়ে বৈঠক করেন। একইসঙ্গে যেসব আসনে ধানের শীষের প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে তা নিয়ে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করেন তারা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 