সিলেট নগরীতে অবশেষে সচল হলো ‘অচল’ ১১০ সিসি ক্যামেরা,।
                        
                    সিলেট মেট্টোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে কোতোয়ালি মডেল থানায় ১১০টি সিসি ক্যামেরার উদ্বোধন করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। দীর্ঘদিন অচলবস্থায় পড়ে থাকার পর সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অর্থায়নে সবগুলো ক্যামেরা পুনরায় ক্যামেরাগুলো সচল করা হলো।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এই ক্যামেরাগুলি পুনরায় সচল করা হয়। এই ক্যামেরার মাধ্যমে নগরীর অপরাধ দমন, অপরাধী শনাক্ত এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি)। কোতোয়ালী থানা থেকে চলবে সার্বক্ষণিক মনিটরিং।
সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার মোঃ জাকির হোসেন খান, পিপিএম’র সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সিলেট নগরীকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসেন। সেটিকে আরো আধুনিকায়ন করে  স্মার্ট সিলেট নগরী গড়তে কাজ করে যাাচ্ছি।  তিনি বলেন ‘বাংলাদেশ পুলিশ আগের থেকে অনেক আধুনিক। সরকারের একান্ত প্রচেষ্টায় পুলিশ বাহিনীকে একটি শক্তিশালী বাহিনীতে রূপান্তর করা হয়েছে’।
তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তথ্য-প্রযুক্তির দিকে খুবই স্মার্ট হয়েছে। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেক স্পর্শকাতর ঘটনাও এখন সমাধান করা যায় যা কয়েক বছর আগেও সম্ভব ছিলো না। এই নজরদারী সিস্টেম প্রকল্প সিলেট নগরীকে আরো স্মার্ট নগরীতে পরিণত করবে এবং স্মার্ট সেবা প্রদানে সবার সহজ হবে।
এর আগে ২০২১ সালে ১১০টি ক্যামেরা প্রদান করে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। ২ বছর এ ক্যামেরাগুলো অচল থাকায় পুলিশের নজরদারী কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পরে সিলেট মহানগর পুলিশের অনুরোধে দরাচর আদান করে সিসিক। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অর্থায়নে মেরামত ও নতুন ২০টি প্রতিস্থাপন করা হয়।

 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। 
 আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। 
 তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। 
 জাতীয়  নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। 
 বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। 
 শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, 
 বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। 
 ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। 
 জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 