Sobujbangla.com | আমাদের দীর্ঘদিনের চ্যালেঞ্জ: এলজিআরইডি মন্ত্রী।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

আমাদের দীর্ঘদিনের চ্যালেঞ্জ: এলজিআরইডি মন্ত্রী।

  |  ১৮:৪৫, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২৪

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য টেকসই ব্যবস্থাপনা আমাদের দীর্ঘদিনের চ্যালেঞ্জ। পুরো পৃথিবীই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিভিন্ন ধরনের টেকসই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সরকারও সরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ হ্রাসে কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের একার পক্ষে কঠিন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা সম্ভব নয়, তাই প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে লাফার্জ হোলসিম এগিয়ে আসার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
শনিবার সিলেটের দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার থানাধীন লালমাটিয়া ডাম্পিং গ্রাউন্ডে এই প্ল্যান্টের উদ্বোধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক)-এর প্লাস্টিক ও মিউনিসিপ্যাল সলিড বর্জ্য টেকসই উপায়ে ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ১৫ কোটি ত্রিশ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি বর্জ্য পৃথকীকরণ প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে।
ডাম্পিং গ্রাউন্ডে এই প্ল্যান্টের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিুবর রহমান হাবিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইব্রাহিম, সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, সিলেট সিটি করপোরেশন এবং লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড-এর যৌথ উদ্যোগে এটাই দেশের প্রথম ও একমাত্র প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টের মাধ্যমে পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর অপচনশীল প্লাস্টিক জাতীয় পণ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আলাদা করা সম্ভব হবে। এই প্ল্যান্টটি চালুর ফলে সিলেট মহানগরের প্লাস্টিক বর্জ্যের হাত থেকে মুক্তি পাবে বলে আশা করছে সিসিক।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ