Sobujbangla.com | দানের আমনের বাম্পার ফলন, ন্যায্যমূল্য দাবি কৃষকের (ভিডিও)।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

দানের আমনের বাম্পার ফলন, ন্যায্যমূল্য দাবি কৃষকের (ভিডিও)।

  |  ২২:০৬, ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩

বাম্পার ফলন চলতি বছর রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। সুনামগঞ্জ ও ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকরা বলছেন, ন্যায্যমূল্য পেলে ধান চাষে আরও আগ্রহী হয়ে উঠবেন তারা। চলতি বছর সুনামগঞ্জে ৮২ হাজার ২১৫ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু কৃষকদের আগ্রহে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ হাজার ২শ’ হেক্টর বেশি জমিতে চাষ হয়েছে। কৃষকরা সরকারি অর্থায়নে জমির পাশে নালা খননসহ ধানের ন্যায্য দাম পাওয়ার দাবি জানান। কৃষকরা জানান, ধানের ফলন ভালোই হয়েছে। আমাদের যদি স্থায়ীভাবে পানির ব্যবস্থা করে দেয়া হতো তাহলে অনেক সুবিধা হতো। এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় সন্তুষ্ট কৃষি কর্মকর্তা। সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, “আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষকদের আগ্রহী করে তোলায় আবাদ হয়েছে ৮৩ হাজার ৩শ’ ৬৯ হেক্টর জমিতে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২শ’ হেক্টর বেশি।” এদিকে ঠাকুরগাঁওয়ে এবার ধান হয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার একশ’ ৫০ হেক্টর জমিতে।  ফলন হয়েছে ৭ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন। কৃষকরা বলছেন, মোটা জাতের ধানের ফলন ভালো হলেও অনাবৃষ্টিতে এবার চিকন জাতের ধানের ফলন তেমন ভালো হয়নি। কৃষকরা জানান, খরচের তুলনায় দাম পাওয়া যাচ্ছেনা। উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান রোপণ করা হলে কৃষকরা আরও বেশি ফলন পাবেন বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা। ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, “উচ্চফলনশীল জাতগুলো যদি কৃষকরা গ্রহণ করলে ফলনের মাত্রা আরও বৃদ্ধি পাবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এই নতুন নতুন জাতগুলো মাঠে ছড়িয়ে দেয়ার ব্যাপারে প্রাণান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।”

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ