Sobujbangla.com | যুবদল সভাপতি বললেন: ১০ ডিসেম্বর সরকার পতনের কর্মসূচি।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

যুবদল সভাপতি বললেন: ১০ ডিসেম্বর সরকার পতনের কর্মসূচি।

  |  ২০:৩৯, নভেম্বর ০৩, ২০২২

জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু বলেছেন, লুটপাটের এই সরকার আর কয়দিন ক্ষমতায় থাকলে দেশের সব অর্জন রসাতলে যাবে। এরইমধ্যে দুর্ভিক্ষ হাতছানি দিতে শুরু করেছে। মানুষ না খেয়ে আছে। বিদ্যুৎ নাই, গ্যাস নাই, পানি নাই, ব্যাংকে টাকা নাই, মানুষের পেটে ভাতও নাই। এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্য সবাইকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায়, তাদের রুটি-রুজি নিশ্চিত করতে, তাদের ভোটাধিকার-মানবাধিকার রক্ষার লড়াইয়ের অংশ হিসেবে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা মহাসমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করা হবে। এখান থেকেই সরকার পতনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) নয়াপল্টনে যুবদলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকার মহাসমাবেশ উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।  টুকু বলেন, বিএনপিতো এখনো আন্দোলন শুরুই করেনি। অথচ তাতেই সরকারের মধ্যে কাঁপুনি শুরু হয়ে গেছে। তারা আবোল তাবোল বকতে শুরু করেছে। ভীত হয়ে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা দিচ্ছে। সারাদেশে নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করছে। কিন্তু এই হামলা-মামলা দিয়ে বিএনপির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনকে ব্যাহত করা যাবে না। এবারের লড়াইটা দেশকে রক্ষার, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের অস্তিত্বের লড়াই। সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না বলেন, এই সরকারের পতনের জন্য সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সফল করতে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে। সেই আন্দোলনে তিনি সবার আগে থাকবেন। অবৈধ এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে না হটিয়ে তারা কেউ ঘরে ফিরবেন না। মহাসমাবেশকে বাধা দিতে সরকার অনেক কৌশল নেবে, বাধা দেবে, নাটক করবে। কিন্তু সবকিছুকে অতিক্রম করে স্মরণকালের সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশ হবে ওইদিন। সেই প্রস্তুতি নিন। সভায় যুবদলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসান, সহসভাপতি পদ মর্যাদার দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, গোলাম মাওলা শাহীনসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতা-কর্মীারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ