Sobujbangla.com | পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমারের জান্তা সরকার।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমারের জান্তা সরকার।

  |  ১৯:৫০, অক্টোবর ২০, ২০২২

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের জান্তা সরকার রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।  বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং-এর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন নিয়ে চীনের রাষ্ট্রদূত নির্দিষ্টভাবে কোনো সুখবর দিতে পারেননি। তবে বলেছেন, মিয়ানমারের বর্তমান সরকার প্রত্যাবাসনে রাজি। কিন্তু প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিতে পারেনি। এমনকি নির্দিষ্ট তারিখও বলতে পারেননি চীনের রাষ্ট্রদূত। ড. মোমেন বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের সরকার ওখানকার দলিল চায়। সেটা একটা সমস্যা।অনেকের কাছেই ডকুমেন্ট নেই। বাংলাদেশ দলিলের জটিলতায় যেতে চায় না। নিতে হলে সবাইকেই নিতে হবে। তিনি বলেন, বর্ডারের জিরো লাইনে ৫ হাজার রোহিঙ্গা আছে। চীনকে বলেছি তাদের মিয়ানমারের ভিতরে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিতে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে দল বেঁধে বাংলাদেশে আসতে শুরু করেছিল রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্মম নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সরকার। ওই সময় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া হয়। অবশ্য এর আগে সাড়ে তিন লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ