Sobujbangla.com | মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী: রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী: রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত।

  |  ২০:৩২, অক্টোবর ০৮, ২০২২

জাতিকে মেধাশূন্য হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের রাত জেগে ইন্টারনেটের ব্যবহার থামাতে রাত ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা উচিত। শনিবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ পরামর্শ দেন। মোজাম্মেল হক বলেন, লেখাপড়া রেখে আমরা যেভাবে মোবাইলে মনোনিবেশ করি, এটা জাতির জন্য এলার্মিং। আমার মনে হয়, ভবিষ্যতে জাতি মেধাশূন্য হয়ে যাবে। সরকারের কাছে একটা সুপারিশ থাকতে পারে, রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত। যারা বিদেশের সঙ্গে ব্যবসা বাণিজ্য করে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকতে পারে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, গবেষণা না থাকলে ভবিষ্যতে মেধার সংকট দেখা দেবে। এমনিতে বর্তমানে টেকনোলজি, বিশেষ করে মোবাইলের কারণে আমাদের সন্তানেরা এখন রাত ১২টা, ১টা, ২টা পর্যন্ত এগুলো নিয়েই থাকে। আমাদের সময় আমরা যেভাবে লাইব্রেরিতে যেতাম, লেখাপড়ার যে উদ্যোগ ছিল, এখন সেগুলো নাই। নিশ্চয়ই কানেক্টিভিটি বা টেকনোলজি প্রয়োজন কিন্তু সব কিছুরই একটা মাত্রা থাকা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগকে স্বাগত জানান মন্ত্রী মোজাম্মেল। তিনি বলেন, আমরা এখানে অনেকে সাধারণ পরিবার থেকে এসেছি। তাদের যদি একাট পার্টটাইম কাজের ব্যবস্থা থাকে, তাহলে তাদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়া সমস্যা হবে না। পৃথিবীর প্রায় সব দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই পার্টটাইম জবের সুযোগ অছে। এটা আমাদের দেশেও সম্ভব।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ