Sobujbangla.com | মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী: রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত।
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী: রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত।

  |  ২০:৩২, অক্টোবর ০৮, ২০২২

জাতিকে মেধাশূন্য হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের রাত জেগে ইন্টারনেটের ব্যবহার থামাতে রাত ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা উচিত। শনিবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ পরামর্শ দেন। মোজাম্মেল হক বলেন, লেখাপড়া রেখে আমরা যেভাবে মোবাইলে মনোনিবেশ করি, এটা জাতির জন্য এলার্মিং। আমার মনে হয়, ভবিষ্যতে জাতি মেধাশূন্য হয়ে যাবে। সরকারের কাছে একটা সুপারিশ থাকতে পারে, রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত। যারা বিদেশের সঙ্গে ব্যবসা বাণিজ্য করে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকতে পারে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, গবেষণা না থাকলে ভবিষ্যতে মেধার সংকট দেখা দেবে। এমনিতে বর্তমানে টেকনোলজি, বিশেষ করে মোবাইলের কারণে আমাদের সন্তানেরা এখন রাত ১২টা, ১টা, ২টা পর্যন্ত এগুলো নিয়েই থাকে। আমাদের সময় আমরা যেভাবে লাইব্রেরিতে যেতাম, লেখাপড়ার যে উদ্যোগ ছিল, এখন সেগুলো নাই। নিশ্চয়ই কানেক্টিভিটি বা টেকনোলজি প্রয়োজন কিন্তু সব কিছুরই একটা মাত্রা থাকা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগকে স্বাগত জানান মন্ত্রী মোজাম্মেল। তিনি বলেন, আমরা এখানে অনেকে সাধারণ পরিবার থেকে এসেছি। তাদের যদি একাট পার্টটাইম কাজের ব্যবস্থা থাকে, তাহলে তাদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়া সমস্যা হবে না। পৃথিবীর প্রায় সব দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই পার্টটাইম জবের সুযোগ অছে। এটা আমাদের দেশেও সম্ভব।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ