যুদ্ধাপরাধী মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক খলিলুর গ্রেপ্তার।
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নেত্রকোনার কুখ্যাত রাজাকার খলিলুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। মঙ্গলবার সাভার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, ২০১৫ সাল থেকে পলাতক খলিল গ্রেপ্তার এড়াতে ঘন ঘন বাসা পরিবর্তন করতেন। এমনকি মোবাইল ফোনও ব্যবহার করতেন না। খন্দকার আল মঈন বলেন, ২০১৫ সালে মামলার তদন্ত কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই খলিল পলাতক ছিলেন। ২০১৭ সালে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে গৃহীত হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। এ সময় যোগাযোগের জন্য কোনো ধরনের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতেন না। কিন্তু মাঝে মাঝে তার পরিবারের সদস্যরা গোপনে তার সঙ্গে দেখা করতেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সূত্র জানায়, খলিলুর রহমান ১৯৭১ সালে ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্য ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি আল-বদর বাহিনীতে যোগ দেন। পরে চণ্ডিগড় ইউনিয়নে আল-বদর বাহিনীর কমান্ডার হন। তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে ২২ জনকে হত্যা, এক নারীকে ধর্ষণসহ পাঁচটি অভিযোগ ছিল। খলিল এ মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন। এ মামলায় খলিলসহ মোট আসামি ছিলেন পাঁচ জন। বিচার শুরুর আগে একজন ও পরে তিন আসামি মারা যায়। গত ১৩ সেপ্টেম্বর খলিলুরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ৪টিতে মৃত্যুদণ্ড ও একটিতে ১০ বছরের সাজা ঘোষণা করেন।

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 