সেরা উৎসব এটি দাবি প্রতিমন্ত্রীর।
নেপালে অনুষ্ঠিত ‘সাফ ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশীপ ২০২২’এ বাংলাদেশ জাতীয় নারী দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ফুটবল দল বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স যোগে ঢাকায় এসে পৌঁছায়। অবিস্মরণীয় এ বিজয় উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে রাজসিক অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে । বিমানবন্দরে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষে অভ্যর্থনা জানান যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এমপি। এ সময় যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিনসহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । দেশে ফেরার পর বিমানবন্দরে কেক কেটে মিস্টি খাইয়ে ও ফুলের মালা দিয়ে সাফজয়ী নারীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান নিজেই সাবিনা-কৃষ্ণাদের মালা পরিয়ে দেন। এরপর ছাদখোলা বাসে করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) পথে রওনা হয় ফুটবলাররা। বিমানবন্দর থেকে কাকলী, জাহাঙ্গীর গেট, পিএম অফিস, তেজগাঁও, মৌচাক, কাকরাইল হয়ে বাফুফে ভবনে নেওয়া হয় খেলোয়াড়দের । বাফুফে ভবনে ফুটবলারদের আরেকবার সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। বাফুফে ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, সানজিদার স্ট্যাটাসের প্রেক্ষিতে আমরা এই আয়োজন করতে পেরেছি। আমার জীবদ্দশায় দেখা বড় উৎসব ছিল আজ। সারা দেশবাসী এই উৎসবে সামিল হয়েছে। ভবিষ্যতে আরো বড় সফলতা ধরা দিবে এই মেয়েদের হাতে ধরে। তিনি আরও জানান, আমরা যখন বিমানবন্দর থেকে রওনা হই তখন আমেরিকায় ভোর। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী আমাকে মেসেজ দিয়েছেন। মেয়েদের খোঁজখবর নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী আমেরিকায় ব্যস্ত সফরে থাকলেও এরই মধ্যে তিনি কয়েকটি মেসেজ দিয়েছেন। মেয়েদের এ সাফল্যের পেছনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর অসীম অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর।
আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 