ঠাকুরগাঁওয়ে অস্ত্র-ইয়াবাসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
ঠাকুরগাঁয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে এক অভিযান চালিয়ে একটি পিস্তল, গুলি, ইয়াবা ও ভারতীয় নাগরিকসহ ১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বালিয়াডাঙ্গি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল হক প্রধান। জানা যায়, মঙ্গলবার ভোর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বালিয়াডাঙ্গীর আমজানখোর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকায় পুলিশ অভিযান চালায়। এসময় পুলিশ অপরিচিত একটি মাইক্রোবাস ও থ্রিহুইলার গাড়ির পিছু নিয়ে তাদের থামতে বলে। কিন্তু তারা না থেমে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং পুলিশ তাদের পিছু নিয়ে ধাওয়া করে পঞ্চগড়ের আটোয়ারিতে আটকের চেষ্টা করে। এসময় তারা মাইক্রোবাস থেকে নেমে পুলিশের উপর গুলি বর্ষণ করলে পুলিশও পাল্টা ছয় রাউন্ড ফাকা গুলি ছুড়ে। একপর্যায়ে কিছু সঙ্গী পালিয়ে গেলেও একজন ভারতীয় নাগরিকসহ ১০ জন আটক করা হয়। এসময় তাদের সাথে থাকা একটি পিস্তল, দুই রাউন্ড গুলি ও ৩২টি ইয়াবা উদ্ধার হয়। আটককৃতরা হলো, ভারতীয় নাগরিক জালালের ছেলে গফুর আলম (২৫), বালিয়াডাঙ্গীর আমজানখোর ইউপির বাসিন্দা খোরশেদ আলমের ছেলে দেলোয়ার হোসেন(২৮), সলেমান আলীর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক(২৩), দিপেন পালের ছেলে বিকাশ পাল(৩৫), রফিকুল ইসলামের ছেলে জাকির হোসেন(২৫), কাশেম আলীর ছেলে হজরত আলী(২৭), মৃত শুকুর উদ্দিনের ছেলে মনিরুল ইসলাম(৩২), কারবারুর ছেলে বিষ্ণু পাল(২৯), পলাশবাড়ী ইউনিয়নের বাসিন্দা সামসুর রহমানের ছেলে নাসিরুল ইসলাম(২৪), মৃত ধন মোহাম্মদের ছেলে পশিরুল ইসলাম(২৮) এবং এছাড়াও পলাতক ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করা হয়েছে। এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল হক প্রধান জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে মাদক, অস্ত্র ও ভারতীয় নাগরিকের বিরুদ্ধে কন্ট্রোল অফ এন্ট্রি (সর্বমোট ৩টি) মামলা এজাহার ভুক্ত করে আটোয়ারি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 