Sobujbangla.com | যে ৩ কারণে রোষানলে পড়েন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

যে ৩ কারণে রোষানলে পড়েন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  |  ১৯:২৩, ডিসেম্বর ০৬, ২০২১

একের পর এক বিতর্কিত ও বেসামাল মন্তব্যের জেরে পদ হারাচ্ছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। সোশ্যাল মিডিয়ায় অসৌজন্যমূলক বক্তব্যের কারণে তাকে আগামীকালের (৭ ডিসেম্বর) মধ্যে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর নিজ বাসভবনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘এদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে। আমি রাত ৮টায় প্রতিমন্ত্রী মুরাদকে বার্তাটি পৌঁছে দিয়েছি।’ মূলত সম্প্রতি তিন কুরুচিকর মন্তব্যের কারণে রোষানলে পড়েন ডা. মুরাদ। কয়েকদিন আগে ফেসবুক লাইভে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানকে নিয়ে অশালীন ও বর্ণবাদী বক্তব্য দেন তিনি। যার বেশিরভাগই প্রকাশযোগ্য নয়। তবে সেখানে তাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার মুখ ভীষণ খারাপ।’ যা নিয়ে দেশজুড়ে সব মহলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এরই মধ্যে একটি টেলিফোন আলাপ ফাঁস হয়। একই  মাধ্যমে যা ছড়িয়ে পড়ে। তাতে একজন চিত্রনায়িকাকে নানা অশোভন কথাবার্তা ও হুমকি দিতে শোনা যায় এক ব্যক্তিকে। ওই ব্যক্তির কণ্ঠ শুনে তিনি ডা. মুরাদ হাসান বলে মনে করছেন অনেকে। এর এক পর্যায়ে গত শনিবার এক টিভি টকশো’তে বিএনপির সাবেক সাংসদ সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়াকে ‘মানসিক রোগে আক্রান্ত’ এবং তার ‘চিকিৎসা দরকার’ বলে মন্তব্য করেন  মুরাদ হাসান। এতে দুজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া বাধে। এই তিন ঘটনা নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে উত্তাল অফলাইন-অনলাইন। এজন্য তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দেন নারী অধিকারকর্মী, বিএনপি থেকে শুরু করে সরকারদলীয় প্রভাবশালী অনেক নেতা। তবে তাতে কর্ণপাত করেননি তিনি। এমনকি অভিযোগ অস্বীকার করেন ডা. মুরাদ। যার খেসারত গুনতে হচ্ছে মন্ত্রিত্ব হারিয়ে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ