Sobujbangla.com | ৩ ব্যাংক কর্মকর্তার ৩১ বছরের কারাদণ্ড।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

৩ ব্যাংক কর্মকর্তার ৩১ বছরের কারাদণ্ড।

  |  ২১:০৫, নভেম্বর ১৫, ২০২১

নোয়াখালীতে দুদকের দায়ের করা ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা, জালিয়াতি ও টাকা আত্মসাতের মামলায় সোনালী ব্যাংক সোনাগাজী ফেনী শাখার তিন কর্মকর্তাকে ৩১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসাথে আসামীদের ৮১ লাখ টাকা অর্থদণ্ডও দেয়া হয়। সোমবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে জেলা জজ আদালতের বিশেষ জজ (জেলা জজ) এ এন এম মোর্শেদ আলম এ রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হচ্ছেন, সোনালী ব্যাংক সোনাগাজী শাখার ম্যানেজার মো. রহিম উল্যাহ খন্দকার, শাখার দ্বিতীয় কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম ও সহকারি অফিসার মো. মিজানুর রহমান। দুদকের করা দুর্নীতি মামলায় আদালত প্রত্যেকের ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২৫ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও প্রতারণার দায়ে ৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন।  আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২০১১ সালের ২ অক্টোবর থেকে ২০১২ সালের ১৩ আগস্ট পর্যন্ত সাব রেজিস্ট্রার মতিগঞ্জ, সোনাগাজীর দলিল রেজিস্ট্রিতে ব্যবহৃত ও সরকারি খাতে জমার জন্য সাব রেজিস্ট্রি অফিস থেকে ২০-২৫টি বান্ডিল একত্রে চালানে পে-অর্ডার নম্বর, টাকা ও তারিখ উল্লেখ করে ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়। দন্ডপ্রাপ্ত তিনজন জমাকৃত ১৯লাখ ৩৬হাজার ১৬৫টাকার ১৬৬টি পে-অর্ডার সরিয়ে রেখে পরবর্তীতে নগদে উত্তোলন, পে-অর্ডারের টাকার অংক বাড়িয়ে নগদে উত্তোলন ও সরকারি খাতে জমার জন্য চালানের সাথে ফেরত আসা পে-অর্ডার গায়েব করে নিজেরা গ্রাহকের ভ‚য়া স্বাক্ষর দিয়ে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন।  পরে এ ঘটনায় দুদক নোয়াখালীর সহকারি পরিচালক নুরুল ইসলাম সরকার বাদি হয়ে ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর সোনাগাজী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান দুদক নোয়াখালীর তৎকালীন সহকারি পরিচালক মো. মশিউর রহমান। দুদকের পিপি মো. আবুল কাশেম জানান, রেজিস্ট্রি অফিসের পে-অর্ডারের সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত চারটি ধারায় ৩১ বছরের কারাদন্ড ও ৮১ লাখ টাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ