Sobujbangla.com | সরকার চাইবে না এমন রায়ে সাহস পাবেন না বিচারক: ফখরুল
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

সরকার চাইবে না এমন রায়ে সাহস পাবেন না বিচারক: ফখরুল

  |  ১৯:৪৫, নভেম্বর ১১, ২০২১

দেশের বিচার ব্যবস্থাকে সরকার পুরোপুরি দলীয়করণ করে ফেলেছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। প্রশাসনকে ধ্বংস করা হয়েছে। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার বিচার ব্যবস্থার। এখন ন্যায়বিচার পাওয়াটা প্রায় অসম্ভব। যেখানে প্রধান বিচারপতিকে (সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা) ১১ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। এটা কখনই কাম্য হতে পারে না বলছেন সিনিয়র আইনজীবীরা।  ‘আজ আর কোনো বিচারক সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে, জনগণের ন্যায়ের পক্ষে কোনো রায় দিতে সাহস পাবেন না। যেটা সরকার চাইবে না, সেই রায় দেওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়াবে। ’ বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, এখন সংকটটা অত্যন্ত গভীর। এ সংকট আমাদের অস্তিত্বের। যেটা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের পূর্বে ছিল। আজ আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আমাদের যা কিছু অর্জন ছিল সব হারিয়ে ফেলেছি। বর্তমান ভয়াবহ ফ্যাসিস্ট সরকার আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসে অর্জনগুলো ধবংস করে দিচ্ছে। এর হাত থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।  তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক সংগঠন, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এ ভয়াবহ সরকারকে পরাজিত করতে হবে। সত্যিকার অর্থেই আইনের শাসন, একটা মুক্ত অর্থনীতি, মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা ও জনগণ যে ধরনের রাষ্ট্র ব্যবস্থা চায় সে তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোথাও নিরাপত্তা নেই। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট করে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা সম্পূর্ণভাবে দমন করা হয়েছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা দেওয়া হয়েছে চার হাজার মানুষের বিরুদ্ধে। ভয় দেখিয়ে, ত্রাস করে সমাজে একটা ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ