Sobujbangla.com | চক্রান্তকারীদের নাম প্রকাশ করুন, প্রধানমন্ত্রীকে মির্জা ফখরুল।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

চক্রান্তকারীদের নাম প্রকাশ করুন, প্রধানমন্ত্রীকে মির্জা ফখরুল।

  |  ১৮:৫৩, আগস্ট ০৪, ২০২২

ধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাকে ক্ষমতা থেকে সরাতে নাকি আবার নতুন করে চক্রান্ত শুরু হচ্ছে ও তিনি চক্রান্তকারীদের চেনেন। আমি পরিষ্কার করে জানতে চাই—আপনি (শেখ হাসিনা) দয়া করে তাদের নামগুলো উচ্চারণ করুন। কারা চক্রান্ত করছে আমরাও জানতে চাই। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তথ্যমন্ত্রী আমার বিষয়ে বলেছেন—চক্রান্তের কথা সবচেয়ে বেশি আমিই বলি। পরিষ্কার করে বলছি, চক্রান্ত নয়, আমরা জনগণের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এ সরকারকে সরাতে চাই। এর জন্য আপনারা আমাকে যদি ফাঁসি দিতে চান, দেন। বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সরকারকে সরানোর আন্দোলন কোনো চক্রান্ত নয়। আমরা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বলতে চাই, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ফ্যাসিবাদী-কতৃত্ববাদী এ সরকারকে সরিয়ে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এখানে চক্রান্তের কোনো প্রশ্ন উঠতেই পারে না। ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখন কোন সময় গণতন্ত্রের পক্ষে ছিল?  আগেও দলটির নেতারা বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পক্ষে। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসই করেন না। ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের সব আশা-আকাঙ্ক্ষা, ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলো ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশের প্রতিটি গনতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। বিচার বিভাগ ধ্বংস করেছে, প্রশাসন ধ্বংস করেছে। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরীর সভাপতিত্ব সভায় আরও বক্তব্য দেন প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সভাপতি মুরসালিন নোমানী প্রমুখ।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ