Sobujbangla.com | অস্ত্র মামলায় নারায়ণগঞ্জের নূর হোসেনের যাবজ্জীবন।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

অস্ত্র মামলায় নারায়ণগঞ্জের নূর হোসেনের যাবজ্জীবন।

  |  ১৮:২১, আগস্ট ০৪, ২০২২

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেনকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন নূর হোসেনের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে সকালে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে নূর হোসেনকে কাসিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর সালাহ উদ্দিন সুইট জানান, নূর হোসেনই ছিলেন এ মামলার একমাত্র আসামি। সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে অস্ত্র আইনের ১৯(এ) এবং ১৯(এফ)-দুই ধারায় সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। রায় অনুযায়ী নূর হোসেন দুই ধারার সাজাই একসঙ্গে ভোগ করবেন বলে জানান পাবলিক প্রসিকিউটর সুইট। এ মামলার রায়কে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই আদালত পাড়ায় এবং এজলাসের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। রায় ঘোষণার পর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নূর হোসেনকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। ২০১৪ সালের ১৫ মে সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকায় নূর হোসেনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে একটি রিভলবার, আট রাউন্ড গুলি ও আটটি শটগানের গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নূর হোসেনকে আসামি করে অস্ত্র আইনে মামলা করে পুলিশ। তিন মাস পর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা। বিচার চলার সময় নূর হোসেনের বিরুদ্ধে চারজন সাক্ষী দেন। বৃহস্পতিবার সিদ্ধিরগঞ্জের এ অস্ত্র মামলার রায় ঘোষণার পাশাপাশি নূর হোসেনের বিরুদ্ধে আরেকটি অস্ত্র এবং মাদক মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। অস্ত্র মামলায় একজন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ও দুই জন কনস্টেবল সাক্ষ্য দেন। আর মাদক মামলায় সাক্ষী ছিলেন পুলিশের একজন কনস্টেবল। এ দুই মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালত ২৯ সেপ্টেম্বর দিন রেখেছেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ